চাকরির দিশা

চাকরির পাওয়ার সঠিক দিশা

Breaking

নীচে ক্লিক করে আমাদের টেলিগ্রাম গ্রুপে যুক্ত হন...

বুধবার, ৩০ জুন, ২০২১

স্টুডেন্টস ক্রেডিট কার্ড

STUDENT CREDIT CARD


রাজ্যে স্টুডেন্টস ক্রেডিট কার্ড প্রকল্প চালু করলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এদিন নবান্নে এই প্রকল্পের ঘোষণা করেন মুখ্যমন্ত্রী। 

STUDENT CREDIT CARD



এদিন প্রকল্পের কথা জানাতে গিয়ে মমতা বলেন, ছাত্র-ছাত্রীরা আমাদের গর্ব, দেশের ভবিষ্যত। বাংলার সম্মান, প্রতিষ্ঠিত করবে এরাই। স্বপ্ন যেন বাস্তবায়িত হয়, তার জন্য এই স্কিম।


মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ‘স্টুডেন্টস ক্রেডিটকার্ডে ১০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত ঋণ নিতে পারবে পড়ুয়ারা। স্টুডেন্টস ক্রেডিট কার্ডের গ্যারেন্টার হবে রাজ্য সরকার। 


মমতা বলেন, ‘প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষা ও তার প্রশিক্ষণের জন্যেও ছাত্রছাত্রীদের স্টুডেন্টস ক্রেডিট কার্ডে ঋণ দেওয়া হবে। 


এছাড়া, কোর্স ফি, টিউশন ফি, কম্পিউটার, ল্যাপটপের জন্যেও ঋণ দেওয়া হবে। মুখ্যমন্ত্রী জানান, ’৪০ বছর বয়স পর্যন্ত ছাত্রছাত্রীরা এই ঋণের সুবিধে পাবে।’


স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ড ছাড়াও ছাত্রছাত্রীদের সুবিধার্থে একাধিক পদক্ষেপ গ্রহণের কথা জানান মুখ্য়মন্ত্রী। 


কীভাবে আবেদন করা যাবে?


মুখ্যমন্ত্রী  জানান, স্টুডেন্টস ক্রেডিট কার্ডের জন্য পৃথক পোর্টাল করা হয়েছে। তিনি বলেন, ‘স্টুডেন্টস ক্রেডিট কার্ডের জন্য আজ থেকে পোর্টাল খোলা হল। এগিয়ে বাংলা পোর্টালে স্টুডেন্টস ক্রেডিট কার্ডের আবেদন করা যাবে। পাশাপাশি, উচ্চ শিক্ষা দফতরের পোর্টালে আবেদন করা যাবে। এছাড়া, ১৮০০১০২৮০১৪ টোল ফ্রি নম্বরে ফোন করা যাবে।’


স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ড ছাড়াও ছাত্রছাত্রীদের সুবিধার্থে একাধিক পদক্ষেপ গ্রহণের কথা জানান মুখ্য়মন্ত্রী। 


মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ‘ছাত্ররা যাতে কোনওরকম হেনস্থার শিকার না হয়, দেখতে হবে। আমরা চাই, আমরা যে সুযোগ পাইনি, তা যেন এখনকার ছাত্রছাত্রীরা পায়।’


WB Student Credit Card

স্টুডেন্ট কার্ড প্রকল্প চালু হল রাজ্যে। এদিন সাংবাদিক বৈঠকে মুখ্যমন্ত্রী আনুষ্ঠানিকভাবে এই প্রকল্প চালু করেন। তিনি জানিয়েছেন ঋণের জন্য অনলাইনেই এই আবেদন করা যাবে। রাজ্যের সরকারি, বেসরকারি, কো-অপারেটিভ ব্যাঙ্ক থেকে এই ঋণ পাওয়া যাবে।


গত সপ্তাহে স্টুডেন্টস ক্রেডিট কার্ড প্রকল্পকে ছাড়পত্র দেয় মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায়ের নেতৃত্বাধীন মন্ত্রিসভা। আজ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, স্টুডেন্টস ক্রেডিট কার্ডে ১০ লক্ষ পর্যন্ত ঋণ পাওয়া যাবে। স্টুডেন্টস ক্রেডিট কার্ডের গ্যারান্টার রাজ্য সরকার। প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার প্রশিক্ষণের জন্যেও ছাত্রছাত্রীদের ঋণ দেওয়া হবেও জানান মুখ্যমন্ত্রী। এছাড়াও কোর্স ফি, টিউশন ফি, কম্পিউটার, ল্যাপটপের জন্যেও ঋণ পাওয়া যাবে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, ৪০ বছর বয়স পর্যন্ত ছাত্রছাত্রীরা এই ঋণের সুবিধে পাবেন। এদিন প্রকল্পের কথা জানাতে গিয়ে মমতা বলেন, ছাত্র-ছাত্রীরা আমাদের গর্ব, দেশের ভবিষ্যত। বাংলার সম্মান, প্রতিষ্ঠিত করবে এরাই। স্বপ্ন যেন বাস্তবায়িত হয়, তার জন্য এই স্কিম।


একইসঙ্গে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জানিয়েছেন, রাজ্যের সরকারি, বেসরকারি, কো-অপারেটিভ ব্যাঙ্ক থেকে এই ঋণ পাওয়া যাবে। সরকারের অনলাইন পরিষেবার মাধ্যমে আবেদন করবেন বলেও জানিয়েছেন তিনি। মুখ্যমন্ত্রী জানান, এগিয়ে বাংলা, উচ্চ শিক্ষা দফতরের পোর্টালে আবেদন করা যাবে। ১৮০০১০২৮০১৪ টোল ফ্রি নম্বরে ফোন করা যাবে।পাশাপাশি ছাত্রছাত্রীরা যাতে কোনওভাবেই হেনস্থার শিকার না হন তা দেখার জন্য সরকারি ব্যাঙ্ক সহ উচ্চ শিক্ষা দফতর এই বিষয়ে সতর্ক হতে বলেছেন। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, এই সমাজে কিছু দুষ্টু লোক আছে, সরকারের লোগো ব্যবহার করে। চোর-ডাকাতরা সবসময় ছবি তুলে রাখার চেষ্টা করে। আমরা চাই, আমরা যে সুযোগ পাইনি, তা যেন এখনকার ছাত্রছাত্রীরা পায়।


প্রতিশ্রুতি মতোই স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ড প্রকল্পের সূচনা করলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়৷ এ দিন নবান্ন থেকে এই প্রকল্পের উদ্বোধন করেন মুখ্যমন্ত্রী৷ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জানিয়েছেন, উচ্চশিক্ষার জন্য ১৫ বছর মেয়াদে ঋণ পাবেন ছাত্রছাত্রীরা৷ সর্বোচ্চ ৪০ বছর বয়স পর্যন্ত এই স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে ঋণের আবেদন করা যাবে৷


স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ডে কী কী সুবিধে, কী শর্তে ঋণ পাওয়া যাবে, তাও বিশদে ব্যাখ্যা করেছেন মুখ্যমন্ত্রী৷ তিনি বলেন, 'সরকার ক্ষমতায় এলে আমরা এটা করব বলে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলাম৷ সারা বিশ্বে এত বড় প্রকল্প এই প্রথম৷ কথা রাখাটাই আমাদের কথা৷ কথা রাখাটাই আমাদের কাজ৷ দশ লক্ষ টাকা পর্যন্ত ছাত্রছাত্রীরা ঋণ নিতে পারবে৷ এর জন্য কোনও গ্যারান্টার লাগবে না৷ রাজ্য সরকারই গ্যারান্টার থাকবে৷'



মুখ্যমন্ত্রী জানিয়েছেন, দশম শ্রেণির বোর্ড পরীক্ষা উত্তীর্ণ হওয়ার পরই এই স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ডের জন্য আবেদন করতে পারবে৷ এর পর স্নাতক, স্নাতকোত্তর, ডিপ্লোমা, গবেষণার জন্য এই ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে ঋণ পাওয়া যাবে৷ এমন কি, বিভিন্ন সরকারি- বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে আইএএস, আইপিএস, ডব্লিউবিসিএস -এর মতো প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার প্রস্তুতি নিচ্ছেন যাঁরা, তাঁরাও এই ঋণ নিতে পারবেন৷ মুখ্যমন্ত্রী জানিয়েছেন, বাংলায় বসবাসকারী যে কোনও ভারতীয় ছাত্রছাত্রী এই স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ডের জন্য আবেদন করতে পারবেন৷ রাজ্য, রাজ্যের বাইরে এমন কি বিদেশে উচ্চশিক্ষার জন্যও এই ঋণ কাজে লাগানো যাবে৷


মুখ্যমন্ত্রী জানিয়েছেন, কোর্স ফি, টিউশন ফি, হোস্টেল ফি, কম্পিউটার- ল্যাপটপ কেনার খরচের জন্যও এই প্রকল্প থেকে ঋণ পাওয়া যাবে৷


সর্বোচ্চ চল্লিশ বছর বয়স পর্যন্ত স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ডের আবেদন করা যাবে৷ মুখ্যমন্ত্রী বলেন, 'আমরা ইচ্ছে করেই চল্লিশ বছর পর্যন্ত বয়সসীমা রেখেছি৷ কারণ অর্থের অভাবে অনেকেই পড়াশোনা শেষ করতে পারে না৷ অনেকে আবার চাকরি করতে করতেও উচ্চশিক্ষার জন্যও পড়াশোনা করে৷ তাদেরকে সুযোগ করে দিতেই এই ব্যবস্থা রাখা হয়েছে৷' ঋণ নিয়ে যাতে শোধ করার জন্য পর্যাপ্ত সময় পান আবেদনকারীরা, সেই কারণে ঋণ শোধের মেয়াদ ১৫ বছর রাখা হয়েছে৷


মুখ্যমন্ত্রী বলেন, 'বাবা মায়েদের আর কোনও চিন্তা থাকবে না, বাচ্চাদের মন খারাপ করে ঘুরে বেড়াতে হবে না৷ ঋণ পাওয়ার জন্য জুতোর শুকতলা খুইয়ে যাবে না৷ ছাত্রছাত্রীদের বলব টাকা পয়সার কথা না ভেবে মন দিয়ে পড়াশোনা করো৷ বাবা মায়েদেরও বলব চিন্তা করবেন না৷ আপনাদের স্বপ্নপূরণ হবেই৷ আপনাদের ছেলেমেয়েরা উচ্চশিক্ষার মাধ্যমে আপনাদের মুখ উজ্জ্বল করবে৷ ' মুখ্যমন্ত্রী জানিয়েছেন, কোনও আবেদনকারী চাইলে একবারেই ১০ লক্ষ টাকা ঋণ পাবেন৷ আবার চাইলে ধাপে ধাপে প্রয়োজন অনুযায়ী সর্বোচ্চ দশ লক্ষ টাকা পর্যন্ত ঋণ নেওয়া যাবে৷


মুখ্যমন্ত্রী জানিয়েছেন, শিক্ষা দফতরের ওয়েবসাইটে অনলাইনে এই স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ডের আবেদন করা যাবে৷ সাধারণ ব্যাঙ্ক ছাড়াও কো অপারেটিভ ব্যাঙ্কের মাধ্যমে এই ঋণ পাওয়া যাবে৷ তবে ভ্যাকসিন কাণ্ডের উদাহরণ দিয়ে শিক্ষামন্ত্রী, শিক্ষাসচিব সহ সরকারি আধিকারিক এবং ব্যাঙ্কগুলিকেও সতর্ক করেছেন মুখ্যমন্ত্রী৷ তিনি বলেন, এই ক্রেডিট কার্ডের নামে যাতে কোনওরকম প্রতারণা না হয় তা নিশ্চিত করতে হবে৷ ছাত্রছাত্রী এবং অভিভাবকদেরও সতর্ক করে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, 'কোনও জালিয়াতের খপ্পরে পড়বেন না৷'


WB Student Credit Card-এর জন্য কারা আবেদন জানাতে পারবেন এবং ক্রেডিট কার্ড পেতে কী কী বিষয় নির্ণায়ক হিসেবে কাজ করবে?

WB Student Credit Card-এর জন্য কারা আবেদন জানাতে পারবেন এবং ক্রেডিট কার্ড পেতে কী কী বিষয় নির্ণায়ক হিসেবে কাজ করবে ?

1) যে বা যাঁরা পশ্চিমবঙ্গে স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ডের জন্য আবেদন জানাবেন, তাঁদের আন্ডার গ্র্যাজুয়েট, পোস্ট গ্র্যাজুয়েট, ডক্টোরাল বা পোস্ট ডক্টোরাল কোর্সের জন্য ভারত অথবা বিদেশে যাবেন বলে, মনোস্থির করেছেন।

2) সেই সমস্ত ছাত্র-ছাত্রীরা এই ক্রেডিট কার্ড পাবেন, যাঁরা পশ্চিমবঙ্গে বিগত 10 বছর বা তার বেশি সময় ধরে বসবাস করছেন।

3) ক্রেডিট কার্ডের জন্য আবেদন জানানোর সর্বাধিক বয়স সীমা 40 বছর।

4) এই কার্ডের মধ্যে দিয়েই স্টুডেন্ট লোনের গ্যারান্টি দিচ্ছে পশ্চিমবঙ্গ সরকার।

5) তবে, ক্রেডিট কার্ডের মধ্যে দিয়ে Student Loan পেতে পড়ুয়াদের CIBIL Score অত্যন্ত ভালো হতে হবে।


অনলাইনে WB Student Credit Card-এর জন্য আবেদন জানানোর উপায় -


* এই স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ডের আবেদন জানাতে প্রথমেই আপনাকে নির্দিষ্ট পোর্টালে লগ ইন করতে হবে। (30 জুন সেই পোর্টাল সম্পর্কে ঘোষণা করা হবে।)

সেখানে ডব্লিউবি স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ডের Application অথবা Registration অথবা Apply Online অপশন দেখতে পাবেন।

* সেই লিঙ্কে ক্লিক করলে একটি নতুন ওয়েব পেজ ওপেন হবে।

* যেখানে আপনাকে সব প্রয়োজনীয় তথ্য এক এক করে দিয়ে দিতে হবে।

* আপনার মোবাইল নম্বর সাবমিট করতে হবে।

এর পরে এই সব একাধিক তথ্য দিয়ে দিন, যার মধ্যে আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতার প্রমাণপত্রও রয়েছে : -


1) আপনার ঠিকানার তথ্যপ্রমাণ।

2) আধার কার্ডের বিবরণ।

3) দ্বাদশ শ্রেণীর কার্ড শিটের বিবরণ।

4) আপনার মা ও বাবার সম্পর্কে তথ্য।

5) মা ও বাবার কাজের বিবরণ।

6) মা ও বাবার আধার কার্ড ও ভোটার কার্ডের বিবরণ।


* সব প্রয়োজনীয় তথ্য দেওয়ার পরে তাকে সমর্থন করে, একটি প্রয়োজনীয় নথি আপলোড করুন :-


1) একটি সাম্প্রতিক পাসপোর্ট সাইজ ছবি আপলোড করুন।

* শেষ হলে আপনার ফোনে একটি কনফার্মেশন মেসেজ আসবে।

* উচ্চতর কর্তৃপক্ষ আপনার জমা দেওয়া তথ্য ও নথি যাচাই করবেন।

* এর পরে আপনি মেসেজের মাধ্যমে জানতে পারবেন আপনার স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ডের আবেদন গৃহীত হল না আবেদন প্রত্যাখ্যান করা হল।

WB Student Credit Card Scheme-এ আবেদন জানাতে প্রয়োজনীয় নথি -

1) ঠিকানার প্রমাণ।

2) পরিবারের আয়ের সার্টিফিকেট।

3) দ্বাদশ শ্রেণীর মার্ক শিট।

4) উচ্চশিক্ষার রেজিস্ট্রেশনের জন্য প্রয়োজনীয় নথি, অথবা বিশেষ নির্বাচিত হওয়ার নথি।

5) ছাত্র-ছাত্রী ও তাঁদের মা ও বাবার পরিচয়পত্র (আধার কার্ড / প্যান কার্ড / পাসপোর্টের কপি)।

6) ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট নম্বর।

7) ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের স্টেটমেন্ট (শেষ ছয় মাস)।

8) সব তথ্য দিয়ে ভর্তি করা আবেদন ফর্ম।

WB Student Credit Card Scheme সম্পর্কে কিছু জরুরি তথ্য -

* সকল ছাত্র-ছাত্রীকে উচ্চশিক্ষার সুযোগ করে দিতে Student Credit Card নিয়ে আসা হচ্ছে।

* এই ক্রেডিট কার্ডে থাকবে 10 লক্ষ টাকার ক্রেডিট লিমিট।

প্রকল্পের প্রধান সুবিধা - ছাত্র-ছাত্রীদের উচ্চশিক্ষার জন্য 10 লক্ষ টাকা দেওয়ায় হবে।

প্রয়োজনীয় নথি - আধার, রেসিডেন্ট, ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের তথ্য।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন