General Science One Liner Questions Answers In Bengali|সাধারণ বিজ্ঞানের
1000 -টি প্রশ্ন-উত্তরের FREE PDF
General Science in Bengali for All Competitive Exam
1.মানুষের সবচেয়ে কম ক্ষতিকারক নাইট্রোজেনঘটিত রেচন পদার্থ কোনটি ? - ইউরিয়া।
2. ভিটামিন B12-এ কোন ধাতুটি বর্তমান ?- কোবাল্ট।
3. প্রেশার কুকারে দ্রুত রান্না হওয়ার কারণ : স্ফুটনাঙ্কের বৃদ্ধি ।
4. প্যাথলজি কোন সংক্রান্ত বিজ্ঞান ?- রােগনির্ণয় ।
5. পদার্থের স্থিতিস্থাপকতার সূত্র : হুক ।
6. তরল বা গ্যাসীয় পদার্থের গতির সূত্র আবিষ্কতা: বারনৌলি।
7. মানুষের শরীরে কতজোড়া ক্রোমােজো8ম থাকে?
23
8. ভূগর্ভস্থ রেলপথ বায়ুশােধনের জন্য ব্যবহৃত হয় :
হাইড্রোজেন পার-অক্সাইড ।
9. উদ্ভিদের ক্লোরােসিস রােগটি কিসের অভাবে হয় ?
-ফসফরাস ।
10. গ্রাসনালী ও পাকস্থলীর সংযােগস্থলের নাম:
- গলবিল ।
11. তেজস্ক্রিয়তা মাপবার একক ;
-কিউরি ।
12. কোন কণার উপস্থিতির জন্য ধাতব তারে বিদ্যুৎ প্রবাহিত
হয়? - আয়ন।
13. ন্যাপথালিনের সঙ্কেত কোনটি ? -C10H8
14. নিম্নের কোন্ মিশ্রণকে বলে বরডিয়াক্স ?
-তুঁতে ও কলিচুন
15. ডিনেচার্ড স্পিরিট নামে নিচের কোনটি পরিচিত?- মেথিলেটেড স্পিরিট।
16. ঘুমের ঔষধ তৈরিতে নিচের কোনটি ব্যবহৃত হয়?-ইউরিয়া।
17. হিমমিশ্র তৈরি করতে নিচের কোনটি ব্যবহৃত হয়?
- NaCl
18. ফটকিরি তৈরি করতে কোন্ পদার্থ ব্যবহৃত হয় ?
- (NH4)2SO4
19. তড়িৎশক্তির একক কী?
-ওয়াট-ঘণ্টা ।
20. সমান্তরাল সমবায়ে তুল্যরােধের মান সমবায়ের সর্বনিম্ন মানের রােধ অপেক্ষা-কম ।
21. কোন পরিবাহীর বিভব একটি - তড়িৎ অবস্থা
22. তড়িৎ বিশ্লেষ্য পদার্থ তড়িতের -সুপরিবাহী
23. মুক্ত ইলেকট্রনগুলিকে একমুখী করে তড়িৎপ্রবাহ সৃষ্টি করে -তড়িৎচালক বল ।
24. SI পদ্ধতিতে প্রবাহমাত্রার একক হল- অ্যাম্পিয়ার।
25. তড়িৎকোষে কোন শক্তি তড়িৎশক্তিতে রূপান্তরিত হয় ?-রাসায়নিক শক্তি
26. তড়িৎপ্রবাহের উপর চুম্বকের ক্রিয়া কোন সূত্র দ্বারা প্রমাণিত হয়? - ফ্লেমিং-এর বামহস্ত সূত্র ।
27 . রােধ বৃদ্ধিতে তড়িৎ প্রবাহ হলে পরিবাহীর তাপমাত্রা- বাড়ে ।
29. অ্যাকোয়া রেজিয়া বা অম্লরাজ হল—৩:১ অনুপাতের নাইট্রিক ও হাইড্রোক্লোরিক অ্যাসিড -এর মিশ্রণ ।
30. ইস্পাতে কার্বনের শতকরা পরিমাণ ০.১৫—১.৫ %
31. ইস্পাত তৈরিতে লোহার সঙ্গে মেশাতে হয়—কার্বন ।
32. ‘উড স্পিরিট' হল মিথাইল অ্যালকোহল
33. স্যাকারিন প্রস্তুত হয় —-টলুইন থেকে
34. জলজ শামুক,ঝিনুকের খােলক গঠিত কার্বনেট দিয়ে ।
35. যে গ্যাসকে অত্যধিক চাপে তরল করে সােডা আকারে ওয়াটার তৈরি করা হয়—কার্বন-ডাই-অক্সাইড
36. আলাে সাতটি বর্ণের সমষ্টি এটি প্রমাণ করেন আইজ্যাক নিউটন।
37. তড়িৎযােজী যৌগ তড়িৎ পরিবহন করে— গলিত অবস্থায় ।
38. আলাের প্রতিসরণ এ যা অবশ্যই ঘটবে তা হল—বেগের পরিবর্তন।
39. লেন্সের চারপাশে বায়ুর পরিবর্তে বায়ু অপেক্ষা ঘন অন্য কোনাে মাধ্যম থাকলে লেন্সের ফোকাস দৈঘ্য বাড়ে ।
40. প্রতিসরনের ক্ষেত্রে চ্যুতির মান সর্বোচ্চ হয় যখন অপাতন কোনের মান হয়— 90 ডিগ্রি ।
41. মানবদেহে স্বাভাবিক উষ্ণতা হল—98.4F
42. যে উষ্ণতার মান সেলসিয়াস ও ফারেনহাইট স্কেলে সমান— -40 ডিগ্রি C
43. ফারেনহাইট স্কেলে পরমশুণ্য উষ্ণতার মান—459.4 ডিগ্রি C
44. আইসবারের ক্ষেত্রে সমান থাকে ভরসংখ্যা।
45. আইসােটোপ এর ক্ষেত্রে সমান থাকে প্রাটিন সংখ্যা
46. ফটকিরিতে কেলাস জলের সংখ্যা 24
47. পরমাণুর মৌলিক কোনাগুলির মধ্যে সবচেয়ে ভারী করা হল- নিউট্রন
48. লেখার চক তৈরি হয় ক্যালসিয়াম সালফেট
49. রেকটিফাইড স্পিরিট হল—৯৫.৬% ইথাইল এলকোহল এবং ৪.৪% জলের মিশ্রণকে রেকটিফাইড স্পিরিট বলে। অথবা, ৯৫% ইথাইল অ্যালকোহল ৫% জল ।
50. পাইরােমিটার হল—সূর্যের উত্তাপ নির্ণায়ক যন্ত্র।
51. সােনায় মরিচা ধরে না কারণ—সােনা অনেকটা নিষ্কিয় ধাতু।
52. মুক্তার ওজনের এককের নাম গ্রন
53. কলের জলে সাধারণত যে উপাদান বেশি থাকে—আয়রণ (লৌহ)
54. ডিডিটির (DDT) পূর্ণরূপ হল- ডাই-ক্লোরাে-ডাইফিনাইল-ট্রাই-ক্লোরােইথেন।
55. টিএনটির (N) পূর্ণরুপ- ট্রাই নাইট্রো টলুইন।
56. সাবানের রাসায়নিক নাম হল- সােডিয়াম স্টিয়ারেট ।
57. টেস্টিং সল্ট এর রাসায়নিক নাম হল সােডিয়াম মনােগ্লুটামেট ।
58. পেট্রোলের অপর নাম —গ্যাসােলিন ।
59. বেকিং পাউডার হল- -সােডিয়াম বাই কার্বনেট , এলুমিনিয়াম সালফেট ও পটাসিয়াম হাইড্রোজেন টারটারেটের মিশ্রণ ।
60. নাইট্রাস অক্সাইডকে লাফিং গ্যাস বলে। এটি হাস্য উদ্দীপক।
61. দার্শনিকের উল হল জিঙ্ক অক্সাইড়
62. শক্তি উৎপন্ন করে না এমন একটি খাদ্য উপাদান হলা—ভিটামিন।
63. গ্লুকোজ থেকে গ্লাইকোজেন তৈরিকে বলে—গ্লাইকোজেনেসিস।
64.গ্লাইকোজেন থেকে গ্লুকোজ তৈরিকে বলে—গ্লাইকোজেননালাইসিস।
65. পাচিত খাদ্যের শােষণ -এর প্রধান স্থান—ক্ষুদ্রান্ত।
66. পিত্ত নিঃসৃত হয় যকৃত থেকে।
67. শরীরে ইউরিয়া তৈরি হয় যকৃত থেকে।
68. কড মাছের তেল থেকে পাওয়া যায় ভিটামিন A ও DI
69. দেহে অরনিথিন চক্র ঘটে—যকৃতে
70. যে পাচক রস এ শর্করা জাতীয় খাদ্য পরিপাকের জন্য কোনাে উৎসেচক থাকে না—পাকস্থলী রস।
71. যে প্রােটিন পরিপাককারী উৎসেচকটি মানব দেহে থাকে না সেটি হল—রেনিন।
72. শৈবাল ও ছত্রাক এর সমন্বয় এ গঠিত উদ্ভিদ হলাে—লাইকেন ।
73. স্নেহজাতীয় খাদ্য পাচিত হয়—লাইপেজ উৎসেচক এর সাহায্যে।
74. আত্তিকরণ এর প্রধান স্থান হলাে— প্রোটোপ্লাজম ।
75. স্নেহ পদার্থের পরিপাকের ফলে উৎপন্ন হয়— ফ্যাটি অ্যাসিড ও গ্লিসাৱল।
76. উৎসেচক যে বস্তুর ওপর ক্রিয়া করে তা হলাে—সাবস্ট্রেট।
77. মানব দেহে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ স্টেরল হল—কোলেস্টেরল।
78. দেহে ভিটামিনের আধিক্যকে বলে—হাইপারভিটামিনসিস।
79. দেহে ভিটামিন এর অনুপস্থিতিকে বলে অ্যাভিটামিনোসিস ।
80. সূর্য, চাদ বা অন্যান্য গ্রহ এবং উপগ্রহের প্রচণ্ড বিস্ফোরণের শব্দ আমরা শুনতে পাই না কেন? – কোনও মাধ্যম না থাকার জন্য।
81. জলের মধ্যে শব্দের বিস্তার হয়, কে সর্বপ্রথম প্রমাণ করেন? - বিজ্ঞানী ভন গেরিক।
82. জলের মধ্যে শব্দ হলে ওই শব্দ বায়ুমাধ্যমে থেকে শােনা যায় না কেন? – বাতাসের চেয়ে জলের ঘনত্ব বেশি
বলে।
83. এক সেকেন্ডে মাধ্যমের ভেতর যতগুলি পূর্ণ তরঙ্গের
সৃষ্টি হয় সেই সংখ্যাকে কী বলে? - কম্পাঙ্ক।
84. কম্পাঙ্কের একক কী? – সাইকেলস প্রতি সেকেন্ড বা
হাজ।
85. মশার গুঞ্জনের তীক্ষ্ণতা বাঘের গর্জনের তীক্ষ্ণতার চেয়ে বেশি কেন? – মশার ডানার কম্পাঙ্ক বাঘের গর্জনের কম্পাঙ্কের চেয়ে বেশি।
86. পুরুষের গলার স্বরের চেয়ে শিশু বা মেয়েদের গলার স্বর সরু হয় কেন? – পুরুষের শব্দের কম্পাঙ্কের চেয়ে শিশু বা মেয়েদের গলার কম্পাঙ্ক বেশি বলে।
87. 00Cউষ্ণতায় বায়ুমাধ্যমে শব্দের বেগ প্রতি সেকেন্ডে কত মিটার? – 332 মিটার।
88. কোন গ্যাসীয় মাধ্যমে শব্দের বেগ ওই গ্যাসের ঘনত্বের কী প্রভাব? – ঘনত্বের বর্গমূলের ব্যাস্তানুপাতিক।
89. উষ্ণতা বাড়লে শব্দের বেগ বাড়ে না কমে? শব্দের বেগ বাড়ে।
90. প্রতি ডিগ্রি সেলসিয়াস উষ্ণতা বৃদ্ধির জন্য শব্দের বেগ সেকেন্ডে কত মিটার বাড়ে? – ০.61 মিটার/সেকেন্ড।
91. বায়ুর আর্দ্রতা বাড়লে শব্দের বেগ বাড়ে না কমে ? -
বাড়ে।
92. কোনও বস্তুর বেগ, শব্দের বেগের বেশি হলে ওই বেগকে• বলে —সুপারসনিক বেগ।
93. কোনও বস্তুর বেগ এবং শব্দের বেগের অনুপাতকে ওইবস্তুর বলে ম্যাকসংখ্যা।
94. তরলের মধ্যে শব্দের বেগ গ্যাসীয় মাধ্যমে শব্দের বেগের চেয়ে বেশি না কম? – বেশি।
95. 4°C উষ্ণতায় জলের মধ্যে শব্দের বেগ প্রতি সেকেন্ডে কত মিটার? -1436 মিটার/সেকেন্ড (প্রায়)।
97.ভিটামিন A এর আল্টিভিটামিন হল—সাইট্রাল ।
98. মানবদেহে ত্বকে ভিটামিন D সংশ্লেষিত হয় যে যৌগ থেকে তা হল—— ডিহাইড্রোকোলেস্টেরল
99. কার্বোহাইড্রেট এর বিপাকে ত্রুটি হলে হয় —মধুমেহ
100. লৌহের অভাবে উদ্ভিদের ক্লোরােসিস হয়।
103. প্রােটিন এর ক্ষুদ্রতম একক হলো—অ্যামাইনাে অ্যাসিড ।
104. প্রােটিন জাতীয় খাদ্যের একটি মৌলিক উপাদান হল নাইট্রোজেন ।
105. রক্ত তঞ্চনে সাহায্যকারী ভিটামিন হল—k
106. উদ্ভিদদেহে জল সংবাহিত হয়—জাইলেমের মাধ্যমে।
107. উদ্ভিদদেহে খাদ্যদ্রব্য সংবাহিত হয়—ফ্লোয়েমের মাধ্যমে ।
108. বাম্পমােচনের হার পরিমাপকারী যন্ত্রটির নাম পােটামিটার
109. হিমােসায়ানিন যুক্ত প্রানীর নাম হল—চিংড়ি ।
110. হিমােসিলযুক্ত প্রানীর নাম হল—আরশােলা ।
111. মানুষের রক্তের ABO শ্রেণিবিন্যাস করেন কার্ল ল্যান্ডস্টেইনার ।
112. সর্বজনীন দাতা - O
113. সর্বজনীন গ্রহীতা -AB
114. রক্তে RBC এর পরিমাণ বেড়ে যাওয়াকে বলে—পলিসাইথিমিয়া ।
115. রক্তে RB c কমে যাওয়াকে বলে—আলিগোসাইথিমিয়া ।
116. রক্তে WBC কমে যাওয়াকে বলে—লিউকোপিনিয়া ।
117. রক্তে।WBc বেড়ে যাওয়াকে বলে—লিউকেমিয়া ।
118. রক্তে অনুচক্রিকা কমে গেলে হয়—পারপিউরা ।
119. হৃৎপিণ্ডের স্বভাবিক পেসমেকার হলাে—SA নােড
120. হৃৎপিণ্ডের আভরণ হল—পেরিকার্ডিয়াম ।
121.মানুষ এর রক্তে রক্তরস থাকে—55%
122. মানুষের রক্তে রক্তকণিকা থাকে—45%
123. রক্তরস এর মধ্যে জল থাকে— 90%
409. সালােকসংশ্লেষ প্রক্রিয়ায় উৎপন্ন প্রথম স্থায়ী কার্বন যুক্ত যৌগটির নাম ফসফোগ্লিসারিক অ্যাসিড (PGA)।
410. জলের আলােক বিশ্লেষণ বা ফটোলাইসিসে সাহায্য করে—- সক্রিয় ক্লোরােফিল।
411. জলের ফটোলাইসিস প্রক্রিয়াটি আবিষ্কার করেন রবার্ট হিল।
412. সূর্যালােকের 400–700 n আলােক তরঙ্গে-সালােকসংশ্লেষ সংঘটিত হয়
413. দুটি আনুষাঙ্গিক সালােকসংশ্লেষীয় রঞ্জকের নাম হল—ক্যারােটিন ও জ্যান্থােফিল।
414.সালােকসংশ্লেষে CO2 কার্বন ডাই-অক্সাইড) সংবন্ধনকারী পদার্থটির নাম —রিবিউলােজ বিস ফসফেট (RuBP)।
415. কেবল মাত্র কাওে সালােকসংশ্লেষ ঘটে এরূপ দুটি উদ্ভিদের নাম—ফনীমনসা ও বজিবরণ
416. সালোকসংশ্লেষ ঘটে এমন কয়েকটি মূলের নাম হল অর্কিড,পানিফল, গুলঞ্চ
417. খাদ্য তৈরির কারখানা বলে ক্লোরােপ্লাস্টিড
418. যে মৌলিক পদার্থের বা খনিজ পদার্থের অভাবে উদ্ভিদের ক্লোরোসিস হয় তা হল ম্যাগনেসিয়াম (Mg) 419. সালোকসংশ্লেষ সবচেয়ে বেশি হয় – লাল ও বেগুনী বর্ণের আলােয়
420. সালােকসংশ্লেষে উপজাত অক্সিজেনের উৎস হল জল (H2O)।
421. সালােকসংশ্লেষে উৎপন্ন গ্লুকোজ অণুর অক্সিজেনের উৎস হল— কার্বন ডাই-অক্সাইড (co?)।
422. সালোকসংশ্লেষ প্রক্রিয়ার জারক পদার্থটি হল –co2 (কার্বন ডাই-অক্সাইড
423. সালােকসংশ্লেষে বিজারক পদার্থটি হল— H2O
424. সালােকসংশ্লেষে সক্ষম একটি এককোষী উদ্ভিদের নাম হল— ক্লোরো নামক এককোষী শ্যাওলা।
425. অর্কিডের জলীয় বাষ্প শােষণকারী কলার নাম —ডলামেন।
426. রাত্রে যে উৎসেচকের প্রভাবে অদ্রবণীয় শ্বেতসার উদ্ভিদদেহে পুনরায় দ্রবণীয় গ্লুকোজে পরিণত হয় তা হল ডায়াস্টেজ
427. দুটি আধান পরস্পরকে আকর্ষণ করলে একটি ধনাত্বক অন্যটি ঋনাত্বক হবে।
428. তড়িৎ আধানের আকর্ষণ — বিকর্ষনের সূত্র প্রকাশ করেন – বিজ্ঞানী কুলম্ব।
429. দুটি অধানের মধ্যে দূরত্ব দ্বিগুন হলে আকর্ষণ বা বিকর্ষণ বল হবে – এক চতুর্থাংশ।
430. অসীমে কোনাে আধানের বিভব ধরা হয় – শুন্য।
431. বিভব পার্থক্য মাপা হয় – ভােল্ট মিটার এ।
432. কোষের EMF (তড়িৎ চালাক বল ) পরিমাপের জন্য সর্বোৎকৃষ্ট যন্ত্র হল — পােটেনশিও মিটার।
433. তড়িৎ প্রবাহ মাত্রা মাপা হয় যে যন্ত্রের সাহায্যে তা হল –Ammater
434. প্রথম বৈদ্যুতিক কো নির্মাণ করেন – বিজ্ঞানী আলেসান্দ্রো ভােস্টা।
435. পৃথিবীর মােট বিভব হল —শুন্য।
436. তড়িৎ কোষ হল — সমপ্রবাহ বা বিসমপ্রবাহ উভয়ের উৎস।
437. তড়িৎ প্রবাহের অভিমুখ হল – ইলেক্ট্রনের গতিপথের বিপরীতে।
438. ধােনটাকে ওর ঋণাত্মক আধানের নাম করন করেন – বিজ্ঞানী বেঞ্জামিন ফ্র্যাংকলিন।
439. বিভবের ces একক হল — স্ট্যাটভােল্ট।
440. তুড়িৎ চালক বলের দুটি উৎস হল – ডায়নামাে ও ভুড়িৎকোষ।
441. তড়িৎ কোষের অভ্যন্তরে তড়িৎ আধানের পরিবহন হয় পজিটিভ আধানের দ্বারা।
442. নির্জল কোষের তড়িৎচালক বলের মান — 1.5 ভােল্ট।
445. রােধের সমন্তরাল সমবায়ে যে রাশিটি ধ্রুবক হয় তা হল – বিভব
446. উজ্জ্বল আলাে পাওয়ার জন্য বৈদ্যুতিক বাল গুলােকে মেইনসের সাথে যুক্ত করা হয় —সমন্তরাল সমবায়ে
447, একটি আদর্শ ভােল্টমিটারের মােধ হওয়া উচিত -অসীম
448. একটু আম্মিটারের রােধ হওয়া উচিত –শূন্য
449, একটি পদার্থ যার রোধ সবচেয়ে বেশি তা হল — নাইক্রোম
450. তড়িৎ পরিবাহিতার একক হল —মাে
451. রােধ বাক্সের রােধক বা প্রমান যে খাতুসঙ্কর দ্বারা নির্মাণ করা হয় তা হল — ম্যাঙ্গানিন
452. যেসব পদার্থের ব্রোধ বেশি তাকে বলে – ব্রোধক
453. রােধের অনন্যান্য রাশিকে বলে – রােধ
454. বৈদ্যুতিক হিটাৱে নাইক্রোম তার ব্যবহার করা হয় কারণ —নয়ক্রোম এর নােধাৰু বেশি এবং উচ্চ গােলনাঙ্কের জন্য
455. ইলেকট্রিক ইরি কুণ্ডলী যা দিয়ে আবৃত থাকে তা হল – অভ্র
456. ইলেকট্রিক বাল্বের কুশুলীটি – টাংস্টেন দিয়ে তৈরী
457. ইলেকট্রিক বাল্বের মধ্যে থাকে যে নিস্ক্রিয় গ্যাস তা হল – নাট্রোজেন ও আর্গন
500. পারমানবিক সংখ্যার আবিষ্কারক- বিজ্ঞানী মােসলে
501.ফসফিন এর গন্ধপচা মাছের মতো।
502.পদার্থের তিন অবস্থার কারন হল পদার্থের আন্তঃআনবিক শক্তির পার্থক্য।
503.সরাসরি বাষ্পে পরিনত হওয়াকে বলে - উর্বপাতন 504. আন্তঃআনবিক আকর্ষন সবচেয়ে কম – নাইট্রোজেনের।
505.তাপ বর্জন করে তরল না হয়ে সরাসরি কঠিন হওয়াকে বলে—সমীভবন।
506. সবচেয়ে ভারী মৌল—ইউরেনিয়াম।
507. ইউরেনিয়ামের আনবিক ভর 238
508. যে তাপমাত্রায় পদার্থ কঠিন হতে শুরু করে তাকে বলে—হিমাঙ্ক।
509. সর্বশেষ আবিষ্কৃত মৌলিক পদার্থ অ্যানান সেপটিয়াম
510. পরমানুতে সমান থাকে = ইলেকট্রন প্রােটনের সংখ্যা।
511. সংকর ধাতু পিতলের উপাদান তামা ও দস্তা।
512. প্রথম পারমানবিক ভরের ধারনা দেন জন ডাল্টন।
513. 1 মোল বস্তুতে অনুর সংখ্যাকে বলে—অ্যাভােগেড্রো সংখ্যা।
514. অ্যাভােগেড্রো সংখ্যাকে প্রকাশ করা হয় —N দ্বারা।
515. বিভিন্ন পরমাণুর নিউট্রন সংখ্যা সমান হলে তাকে বলে—আইসোটোন।
516.ডুবােজাহাজ থাকে জলের ওপরের জিনিস দেখতে ব্যবহৃত হয়—পেরিস্কোপ।
517.যে পদার্থের স্থিতিস্থাপকতা সবচেয়ে বেশি -লােহা ও ইস্পাত।
518.যে পদার্থের স্থিতিস্থাপকতা সবচেয়ে কম তা হল- রবার।
519.সর্বোত্তম তাপের পরিবাহক হলাে— তামা।
520. শব্দের চেয়ে দ্রুতগতিতে চলে এমন একটি যান হলা- সুপারসনিক বিমান।
521.এক্সের একক হল— রনজেন।
522.রেডিয়াম আবিষ্কার করেন- মাদাম কুরি।
523.ব্যাটারি থেকে পাওয়া যায়— - ডিসি কারেন্ট
524. চাপের SI একক হল – পাস্কল।
525. যে শর্তে কোনো গ্যাস প্রায় আদর্শ গ্যাসের মতাে আচরণ করে তা হল নিম্ন চাপ ও উচ্চ উষ্ণতায়।
526 পরম শুন্য উষ্ণতায় কোনাে গ্যাসের আয়তন হয়- শুন্য।
527. চর্লিসের সুত্রে 1/273 ভয়াংশটিকে বলা হয় —আয়তন গুনাঙ্ক
528. STP তে কোনাে গ্যাসের মােলার আয়তন —22.4 লিটার
529.অ্যাভোগাড্রো সংখ্যার মান নির্ণয় করেন—বিঞ্জানী মিলিকান
530.আপেক্ষিকতাবাদের আবিষ্কারক হলেন আইনস্টাইন
530. E=mc^2 সূত্রের প্রবক্তা—আইনস্টাইন
531. E=mc^2 সমীকরন অনুযায়ী E গণনার একক—MeV
532.E=mc^2 সমীকরনে c এর মান—4x10^৪ মিটার/সেকেন্ড
533. রাসায়নিক বা নিউক্লিয় বিক্রিয়ায় যতটুকু ভরের পরিবর্তন হয় তাকে বলে –ভর ত্রুটি ।
534.উষ্ণতা বৃদ্ধিতে পদার্থের যে রাশিটির পরিবর্তন হয় না তা হল – পদার্থের ভর।
535.সর্বাপেক্ষা সুপরিবাহী ধাতু হল— রুপা।
536. সর্বাপেক্ষা কুপরিবাহীপদার্থ হল— গ্লাসউল।
537. তাপ সঞ্চালনের যে পদ্ধতিতে মাধ্যমের অণুগুলির স্থানচ্যুতি ঘটে না তা হল —-পরিবহন।
538. ডেভির নিরাপত্তা বাতিতে তাপের যে ধর্ম কাজে লাগানাে হয় তা হল--পরিবহন।
539. সমতল দর্পনের বক্রতা ব্যাসার্ধ হবে -অসীম
540. প্রতিফলনের সময় প্রতিফলন কোনের মান সমান হয় —আপাতন কোনের।
541.গাড়িতে ব্যবহৃত রিয়ার ভিউ মিররটি হল উত্তল দর্পন।
542.দাড়ি কামানাের আয়নায় ব্যবহৃত হয়-- অবতল দর্পন।
543.রাস্তায় বৈদ্যুতিক বাতির প্রতিফলকরূপে ব্যবহৃত হয় – অবতল দর্পন
544. সুর্যোদয়ের কিছুক্ষণ আগে ও সূর্যাস্তের কিছুক্ষণ পরে সুর্যকে দেখতে পাওয়া যায় আলাের যে ধর্মের জন্য তা হল প্রতিসরণ।
545. আলাে লঘু মাধ্যম থেকে ঘন মাধ্যমের দিকে তির্যকভাবে আপতিত হলে— অভিলম্বের দিকে সরে আসে।
546. একটি সমবাহু প্রিজমে প্রতিসারক কোনের মান -60°।
547. প্রিজমের প্রতিসরিক হল—দুটি।
548. হীরকের প্রতিসারঙ্ক -2.42
549. কাচের প্রতিসারন্ধ——1.5
550.কুয়াশার মধ্য দিয়ে মানুষ দেখতে পায়না কারণ : - কুয়াশার জলবিন্দু দ্বারা আলাের বিক্ষেপন ঘটে।
551. গ্যাসীয় অবস্থায় যে ধাতুর বর্ণালীতে কাছাকাছি দুটি হলুদ রেখা দেখা যায় সােডিয়াম ।
552. যে তড়িৎ চুম্বকীয় তরঙ্গের কম্পাঙ্ক সবচেয়ে বেশি তা হল -বেতার তরঙ্গ ।
553. টেলিযােগাযােগ এর জন্য তরঙ্গ ব্যবহার করা হয় মাইক্রো তরঙ্গ
554. গবেষণায় ব্যবহার করা হয় যে রশ্মি তা হল – গামা রশ্মি।
555.এক্স রশ্মি হলাে-ইলেক্ট্রন কনার স্রোত।
556. পানীয় জল বিশুদ্ধিকরনে ব্যবহার করা হয় - অতিবেগুনি রশ্মি।
557.সাপের দৃশ্যমান আলাে ছাড়া যে আলাে তে দর্শন অনুভুত হয় তা হল -- অবহিত আলাে।
558. তড়িৎচুম্বকীয় তরঙ্গ সর্বপ্রথম পরীক্ষামূলকভাবে উৎপাদন করেন হাইনরিখ হাজ।
559. কম্পাঙ্কের একক হলাে – হাজ
560. তড়িৎচুম্বকীয় বর্ণালীর মধ্যে তরঙ্গ দৈর্ঘ্য সবচেয়ে কম — গামা রশ্মির
561. তড়িৎচুম্বকীয় বর্ণালীর তরঙ্গ দৈর্ঘ্য সবচেয়ে বেশি – রেডিও তরঙ্গের ।
562. তড়িৎ চুম্বকীয় তত্ত্ব প্রতিষ্ঠা করেন — বিঞ্জানী ম্যাক্সওয়েল।
563. রেডিয়াে থেরাপিতে কোশ ধ্বংস করার কাজে ব্যবহৃত হয় --গামা রশ্মি ।
564.মাইক্সোওভেনে উৎপন্ন রশ্মি হল— মাইক্সোওয়েভ।
565.লাল আলাের তরঙ্গদৈর্ঘ্য নীল আলাের তরঙ্গদৈর্ঘ্যের — 1.৪ গুণ।
566. সর্বোচ্চ আয়ন বিভবসম্পন্ন নিষ্ক্রিয় মৌলটি হল -- হিলিয়াম।
567. একাধিক যােজ্যতা দেখা যায় - সন্ধিগত মৌল এর।
568. সবচেয়ে ভারী ক্ষারীয় মৃত্তিকা ধাতু হল - রেডিয়াম।
569. সবচেয়ে হালকা ক্ষারীয় মৃত্তিকা ধাতু হল - বেরিলিয়াম।
570. মৃত্তিকা মৌল এর নাম হল - সিরিয়াম ও লিইটিসিয়াম
571. দুটি বর ধাতুর নাম হল - সােনা ও প্লাটিনাম।
572. একটি চক্রাকার কঠিন অধাতুর নাম হল - আয়ােডিন।
573.একটি শূন্যযােজী মৌল হল - রেডন
574. সর্বাধিক ঘনত্ব সম্পন্ন মৌল হল - ইরিডিয়াম
575.একটি সমযােজী উদ্বায়ী পদার্থ হল - ন্যাপথালিন
576. সমযােজী পদার্থ হওয়া সত্ত্বেও গলনাঙ্ক ও স্ফুটনাঙ্ক বেশি তা হল - হীরক।
577. ঘরের উষ্ণতায় যে সমযোজী যৌগটি তরল অবস্থায় পাওয়া যায় তা হল - ব্রোমিন।
578. বিশুদ্ধ জলের তড়িৎ বিশ্লেষণ করতে হলে জলের মধ্যে সামান্য পরিমান মেশাতে হবে - চিনি।
579. জলের তড়িৎ বিশ্লেষণে ক্যাথােড় হিসেবে যে ধাতু ব্যবহার করা হয় তা হল - প্ল্যাটিনাম।
580. নেসলার বিকারকের দ্বারা যে গ্যাস সনাক্ত করা হয় তা হল - আমােনিয়া।
581. কালা জ্বরের ওষুধ তৈরিতে ব্যাবহৃত হয় - ইউরিয়া
582. যে গ্যাসটি কিপ যন্ত্রে এর সাহায্যে প্রস্তুতু করা হয় তা হল – হাইড্রোজেন সালফাইড।
583. পরীক্ষাগারে উৎপন্ন নাইট্রোজেন গ্যাসকে সংগ্রহ করা হয় - জলের নিম্ন অপসারণ দ্বারা
584. নাইট্রোলিম হল - ক্যালসিয়াম সায়নামাইড ও কার্বনের মিশ্রণ
585. যে গ্যাস অদ্ৰো বাতাসে সাদা ধোঁয়া সৃষ্টি করে তা হল - হাইড্রোজেন ক্লোরাইড
586.নাইট্রিক আসিড এর পরিক্ষায় তৈরী হয় - বাদামি রঙের বলয়।
587. থার্মিট পদ্ধতিতে যে ধাতু নিষ্কাশন করা হয় তা হল - লােহা বা আয়রন
588. কপারের প্রধান আকরিক হল - কপার পাইরাইটস।
589. জিঙ্কের প্রধান আকরিক হল - জিঙ্ক ব্লেন্ড।
590.পরীক্ষাগারে প্রথম সংশ্লেদিত জৈবযৌগ হল - ইউরিয়া।
591. কার্বাইড বাতিতে যে গ্যাস ব্যবহার করা হয় তা হল - আসিটিলিন।
592. ননস্টিক বাসনপত্র তৈরিতে ব্যাবহৃত হয় - টেফলন
593. LPG তে ব্যাবহৃত দুর্গন্ধযুক্ত জৈবযৌগ টি হল - ইথাইল মারকাপটন।
594. একটি প্রাকৃতিক পলিমার এর নাম হল - সেলুলোজ
595. একটি কৃত্রিম পলিমার এর নাম হল - পলিথিন
596. পলিথিন প্লাস্টিক এর মনােমার হল - ইথিলিন
597. সরলতম আলকাইন হল - আসিটিলিন
598. কাঁদানে গ্যাস হল - ক্লোরােপিক্রিন।
599. চিনামাটি যে ধাতুর আকরিক তা হল - অ্যালুমিনিয়াম।
600. মার্বেল পাথরের রাসায়নিক উপাদান হল - ক্যালসিয়াম কার্বনেট।
601. হাইড্রোজেন শব্দের অর্থ হল - জল উৎপাদক।
602. আসিড উৎপাদক বলা হয় - অক্সিজেন কে।
603. ধুমায়মান নাইট্রিক অ্যাসিড এর রং হল - বাদামি।
604. সাবান তৈরির সময় উপজাত হিসেবে পাওয়া যায় - গ্লিসারল।
605. চিনিকে গরম করলে যে কালাে বর্ণের পদার্থ পাওয়া যায় তা হল - কার্বন।
606.অচিার বা খাদ্য সংরক্ষণে ব্যবহার করা হয় - ভিনিগার।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন