চাকরির দিশা

চাকরির পাওয়ার সঠিক দিশা

Breaking

নীচে ক্লিক করে আমাদের টেলিগ্রাম গ্রুপে যুক্ত হন...

শুক্রবার, ১৩ আগস্ট, ২০২১

General Science One Liner Questions Answers In Bengali Free PDF|সাধারণ বিজ্ঞানের 1000 -টি প্রশ্ন-উত্তরের FREE PDF

General Science One Liner Questions Answers In Bengali|সাধারণ বিজ্ঞানের
1000 -টি প্রশ্ন-উত্তরের  FREE PDF


General Science in Bengali for All Competitive Exam 


প্রিয়  ভাই- বোনেরা , যেকোনো প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় General Science/সাধারণ বিজ্ঞান একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। WBCS, RAIL, WBP, PSC, PSC MISC, KP, BANK ইত্যাদি যেকোনো  পরীক্ষায় সাধারণ বিজ্ঞান থেকে কয়েকটি প্রশ্ন আসে । সুতরাং সাধারণ বিজ্ঞান একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। তাই সাধারণ বিজ্ঞান উপর Free PDF দেওয়া হল 


সাধারণ বিজ্ঞান   প্রশ্ন-উত্তর PDF




1000 সাধারণ বিজ্ঞান   প্রশ্ন-উত্তর (পর্ব - 1)


1.মানুষের সবচেয়ে কম ক্ষতিকারক নাইট্রোজেনঘটিত রেচন পদার্থ কোনটি ? -  ইউরিয়া।


2. ভিটামিন B12-এ কোন ধাতুটি বর্তমান ?-  কোবাল্ট।


3. প্রেশার কুকারে দ্রুত রান্না হওয়ার কারণ :  স্ফুটনাঙ্কের বৃদ্ধি ।


4. প্যাথলজি কোন সংক্রান্ত বিজ্ঞান ?- রােগনির্ণয় ।


5. পদার্থের স্থিতিস্থাপকতার সূত্র :  হুক ।


6. তরল বা গ্যাসীয় পদার্থের গতির সূত্র আবিষ্কতা: বারনৌলি।


7. মানুষের শরীরে কতজোড়া ক্রোমােজো8ম থাকে?

 23

8. ভূগর্ভস্থ রেলপথ বায়ুশােধনের জন্য ব্যবহৃত হয় :

 হাইড্রোজেন পার-অক্সাইড ।

9. উদ্ভিদের ক্লোরােসিস রােগটি কিসের অভাবে হয় ?

-ফসফরাস ।

10. গ্রাসনালী ও পাকস্থলীর সংযােগস্থলের নাম:

- গলবিল ।

11. তেজস্ক্রিয়তা মাপবার একক ;

-কিউরি ।

12. কোন কণার উপস্থিতির জন্য ধাতব তারে বিদ্যুৎ প্রবাহিত

হয়? - আয়ন।

13. ন্যাপথালিনের সঙ্কেত কোনটি ? -C10H8

14. নিম্নের কোন্  মিশ্রণকে  বলে বরডিয়াক্স ?

-তুঁতে ও কলিচুন 

15. ডিনেচার্ড স্পিরিট নামে নিচের কোনটি পরিচিত?- মেথিলেটেড স্পিরিট। 

16. ঘুমের ঔষধ তৈরিতে নিচের কোনটি ব্যবহৃত হয়?-ইউরিয়া।

17. হিমমিশ্র তৈরি করতে নিচের কোনটি ব্যবহৃত হয়?

- NaCl

18. ফটকিরি তৈরি করতে কোন্ পদার্থ ব্যবহৃত হয় ?

- (NH4)2SO4

19. তড়িৎশক্তির একক কী?

-ওয়াট-ঘণ্টা ।

20. সমান্তরাল সমবায়ে তুল্যরােধের মান সমবায়ের সর্বনিম্ন মানের রােধ অপেক্ষা-কম ।

21.  কোন পরিবাহীর বিভব একটি -  তড়িৎ অবস্থা

22. তড়িৎ বিশ্লেষ্য পদার্থ তড়িতের -সুপরিবাহী 

23. মুক্ত ইলেকট্রনগুলিকে একমুখী করে তড়িৎপ্রবাহ সৃষ্টি করে -তড়িৎচালক বল  ।

24. SI পদ্ধতিতে প্রবাহমাত্রার একক হল- অ্যাম্পিয়ার।

25. তড়িৎকোষে কোন শক্তি তড়িৎশক্তিতে রূপান্তরিত হয় ?-রাসায়নিক শক্তি

26. তড়িৎপ্রবাহের উপর চুম্বকের ক্রিয়া কোন সূত্র দ্বারা প্রমাণিত হয়? - ফ্লেমিং-এর বামহস্ত সূত্র ।

27 . রােধ বৃদ্ধিতে তড়িৎ প্রবাহ হলে পরিবাহীর তাপমাত্রা- বাড়ে ।

28. ভিনিগার বলে— -১০% অ্যাসিটিক অ্যাসিডের জলীয় দ্রবণকে।

29.  অ্যাকোয়া রেজিয়া বা  অম্লরাজ হল—৩:১ অনুপাতের নাইট্রিক ও হাইড্রোক্লোরিক অ্যাসিড  -এর মিশ্রণ ।

30. ইস্পাতে কার্বনের শতকরা পরিমাণ ০.১৫—১.৫ %

31. ইস্পাত তৈরিতে লোহার সঙ্গে মেশাতে হয়—কার্বন ।

32. ‘উড স্পিরিট' হল মিথাইল অ্যালকোহল

33. স্যাকারিন প্রস্তুত হয় —-টলুইন থেকে

34. জলজ শামুক,ঝিনুকের খােলক গঠিত কার্বনেট দিয়ে ।

35.  যে গ্যাসকে অত্যধিক চাপে তরল করে সােডা আকারে ওয়াটার তৈরি করা হয়—কার্বন-ডাই-অক্সাইড

36.  আলাে সাতটি বর্ণের সমষ্টি এটি প্রমাণ করেন আইজ্যাক নিউটন।

37. তড়িৎযােজী যৌগ তড়িৎ পরিবহন করে— গলিত অবস্থায় ।

38.  আলাের প্রতিসরণ এ যা অবশ্যই ঘটবে তা হল—বেগের পরিবর্তন।

39. লেন্সের চারপাশে বায়ুর পরিবর্তে বায়ু অপেক্ষা ঘন অন্য কোনাে মাধ্যম থাকলে লেন্সের ফোকাস দৈঘ্য বাড়ে ।

40. প্রতিসরনের ক্ষেত্রে চ্যুতির মান সর্বোচ্চ হয় যখন অপাতন কোনের মান হয়— 90 ডিগ্রি ।

41. মানবদেহে স্বাভাবিক উষ্ণতা হল—98.4F

42. যে উষ্ণতার মান সেলসিয়াস ও ফারেনহাইট স্কেলে সমান— -40 ডিগ্রি C

43. ফারেনহাইট স্কেলে পরমশুণ্য উষ্ণতার মান—459.4 ডিগ্রি C 

44. আইসবারের ক্ষেত্রে সমান থাকে ভরসংখ্যা।

45.  আইসােটোপ এর ক্ষেত্রে সমান থাকে প্রাটিন সংখ্যা

46. ফটকিরিতে কেলাস জলের সংখ্যা 24

47. পরমাণুর মৌলিক কোনাগুলির মধ্যে সবচেয়ে ভারী করা হল- নিউট্রন

48. লেখার চক তৈরি হয় ক্যালসিয়াম সালফেট

49. রেকটিফাইড স্পিরিট হল—৯৫.৬% ইথাইল এলকোহল এবং ৪.৪% জলের মিশ্রণকে রেকটিফাইড স্পিরিট বলে। অথবা, ৯৫% ইথাইল অ্যালকোহল ৫% জল ।

50. পাইরােমিটার হল—সূর্যের উত্তাপ নির্ণায়ক যন্ত্র।

51. সােনায় মরিচা ধরে না কারণ—সােনা অনেকটা নিষ্কিয় ধাতু।

52. মুক্তার ওজনের এককের নাম গ্রন

53. কলের জলে সাধারণত যে উপাদান বেশি থাকে—আয়রণ (লৌহ)

54. ডিডিটির (DDT) পূর্ণরূপ হল- ডাই-ক্লোরাে-ডাইফিনাইল-ট্রাই-ক্লোরােইথেন।

55. টিএনটির (N) পূর্ণরুপ- ট্রাই নাইট্রো টলুইন।

56. সাবানের রাসায়নিক নাম হল- সােডিয়াম স্টিয়ারেট ।

57. টেস্টিং সল্ট এর রাসায়নিক নাম হল সােডিয়াম মনােগ্লুটামেট ।

58. পেট্রোলের অপর নাম —গ্যাসােলিন ।

59. বেকিং পাউডার হল- -সােডিয়াম বাই কার্বনেট , এলুমিনিয়াম সালফেট ও পটাসিয়াম হাইড্রোজেন টারটারেটের মিশ্রণ ।

60. নাইট্রাস অক্সাইডকে লাফিং গ্যাস বলে। এটি হাস্য উদ্দীপক।

61. দার্শনিকের উল হল জিঙ্ক অক্সাইড়

62. শক্তি উৎপন্ন করে না এমন একটি খাদ্য উপাদান হলা—ভিটামিন।

63. গ্লুকোজ থেকে গ্লাইকোজেন তৈরিকে বলে—গ্লাইকোজেনেসিস।

64.গ্লাইকোজেন থেকে গ্লুকোজ তৈরিকে বলে—গ্লাইকোজেননালাইসিস।

65. পাচিত খাদ্যের শােষণ -এর প্রধান স্থান—ক্ষুদ্রান্ত।

66. পিত্ত নিঃসৃত হয় যকৃত থেকে।

67. শরীরে ইউরিয়া তৈরি হয় যকৃত থেকে।

68. কড মাছের তেল থেকে পাওয়া যায় ভিটামিন A ও DI

69.  দেহে অরনিথিন চক্র ঘটে—যকৃতে

70.  যে পাচক রস এ শর্করা জাতীয় খাদ্য পরিপাকের জন্য কোনাে উৎসেচক থাকে না—পাকস্থলী রস।

71. যে প্রােটিন পরিপাককারী উৎসেচকটি মানব দেহে থাকে না সেটি হল—রেনিন।

72.  শৈবাল ও ছত্রাক এর সমন্বয় এ গঠিত উদ্ভিদ হলাে—লাইকেন ।

73. স্নেহজাতীয় খাদ্য পাচিত হয়—লাইপেজ উৎসেচক এর সাহায্যে।

74. আত্তিকরণ এর প্রধান স্থান হলাে—  প্রোটোপ্লাজম । 

75. স্নেহ পদার্থের পরিপাকের ফলে উৎপন্ন হয়— ফ্যাটি অ্যাসিড ও গ্লিসাৱল।

76. উৎসেচক যে বস্তুর ওপর ক্রিয়া করে তা হলাে—সাবস্ট্রেট।

77. মানব দেহে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ স্টেরল হল—কোলেস্টেরল।

78. দেহে ভিটামিনের আধিক্যকে বলে—হাইপারভিটামিনসিস।

79. দেহে ভিটামিন এর অনুপস্থিতিকে বলে অ্যাভিটামিনোসিস ।

80. সূর্য, চাদ বা অন্যান্য গ্রহ এবং উপগ্রহের প্রচণ্ড বিস্ফোরণের শব্দ আমরা শুনতে পাই না কেন? – কোনও মাধ্যম না থাকার জন্য।

81.  জলের মধ্যে শব্দের বিস্তার হয়, কে সর্বপ্রথম প্রমাণ করেন? - বিজ্ঞানী ভন গেরিক।

82. জলের মধ্যে শব্দ হলে ওই শব্দ বায়ুমাধ্যমে থেকে শােনা যায় না কেন? – বাতাসের চেয়ে জলের ঘনত্ব বেশি

বলে।

83. এক সেকেন্ডে মাধ্যমের ভেতর যতগুলি পূর্ণ তরঙ্গের

সৃষ্টি হয় সেই সংখ্যাকে কী বলে? - কম্পাঙ্ক।

84. কম্পাঙ্কের একক কী? – সাইকেলস প্রতি সেকেন্ড বা

হাজ।

85. মশার গুঞ্জনের তীক্ষ্ণতা বাঘের গর্জনের তীক্ষ্ণতার চেয়ে বেশি কেন? – মশার ডানার কম্পাঙ্ক বাঘের গর্জনের কম্পাঙ্কের চেয়ে বেশি।

86.  পুরুষের গলার স্বরের চেয়ে শিশু বা মেয়েদের গলার স্বর সরু হয় কেন? – পুরুষের শব্দের কম্পাঙ্কের চেয়ে শিশু বা মেয়েদের গলার কম্পাঙ্ক বেশি বলে।

87. 00Cউষ্ণতায় বায়ুমাধ্যমে শব্দের বেগ প্রতি সেকেন্ডে কত মিটার? – 332 মিটার।

88.  কোন গ্যাসীয় মাধ্যমে শব্দের বেগ ওই গ্যাসের ঘনত্বের কী প্রভাব? – ঘনত্বের বর্গমূলের ব্যাস্তানুপাতিক।

89. উষ্ণতা বাড়লে শব্দের বেগ বাড়ে না কমে? শব্দের বেগ বাড়ে।

90. প্রতি ডিগ্রি সেলসিয়াস উষ্ণতা বৃদ্ধির জন্য শব্দের বেগ সেকেন্ডে কত মিটার বাড়ে? – ০.61 মিটার/সেকেন্ড।

91. বায়ুর আর্দ্রতা বাড়লে শব্দের বেগ বাড়ে না কমে ? -

বাড়ে।

92. কোনও বস্তুর বেগ, শব্দের বেগের বেশি হলে ওই বেগকে• বলে —সুপারসনিক বেগ।

93. কোনও বস্তুর বেগ এবং শব্দের বেগের অনুপাতকে ওইবস্তুর  বলে ম্যাকসংখ্যা।

94. তরলের মধ্যে শব্দের বেগ গ্যাসীয় মাধ্যমে শব্দের বেগের চেয়ে বেশি না কম? – বেশি।

95. 4°C উষ্ণতায় জলের মধ্যে শব্দের বেগ প্রতি সেকেন্ডে কত মিটার? -1436 মিটার/সেকেন্ড (প্রায়)।

96. মানবদেহে অস্থি উপাদালের ক্যালশিয়াম থাকে—4%

97.ভিটামিন A এর আল্টিভিটামিন হল—সাইট্রাল ।

98. মানবদেহে ত্বকে ভিটামিন D সংশ্লেষিত হয় যে যৌগ থেকে তা হল—— ডিহাইড্রোকোলেস্টেরল

99. কার্বোহাইড্রেট এর বিপাকে ত্রুটি হলে হয় —মধুমেহ

100. লৌহের অভাবে উদ্ভিদের ক্লোরােসিস হয়।

103. প্রােটিন এর ক্ষুদ্রতম একক হলো—অ্যামাইনাে অ্যাসিড ।

104. প্রােটিন জাতীয় খাদ্যের একটি মৌলিক উপাদান হল নাইট্রোজেন ।

105. রক্ত তঞ্চনে সাহায্যকারী ভিটামিন হল—k

106. উদ্ভিদদেহে জল সংবাহিত হয়—জাইলেমের মাধ্যমে।

107. উদ্ভিদদেহে খাদ্যদ্রব্য সংবাহিত হয়—ফ্লোয়েমের মাধ্যমে ।

108. বাম্পমােচনের হার পরিমাপকারী যন্ত্রটির নাম পােটামিটার

109. হিমােসায়ানিন যুক্ত প্রানীর নাম হল—চিংড়ি ।

110. হিমােসিলযুক্ত প্রানীর নাম হল—আরশােলা ।

111. মানুষের রক্তের ABO শ্রেণিবিন্যাস করেন কার্ল ল্যান্ডস্টেইনার ।

112.  সর্বজনীন দাতা - O

113.  সর্বজনীন গ্রহীতা -AB

114.  রক্তে RBC এর পরিমাণ বেড়ে যাওয়াকে বলে—পলিসাইথিমিয়া ।

115.  রক্তে RB c কমে যাওয়াকে বলে—আলিগোসাইথিমিয়া ।

116. রক্তে WBC কমে যাওয়াকে বলে—লিউকোপিনিয়া ।

117. রক্তে।WBc বেড়ে যাওয়াকে বলে—লিউকেমিয়া ।

118. রক্তে অনুচক্রিকা কমে গেলে হয়—পারপিউরা ।

119. হৃৎপিণ্ডের স্বভাবিক পেসমেকার হলাে—SA নােড 

120. হৃৎপিণ্ডের আভরণ হল—পেরিকার্ডিয়াম ।

121.মানুষ এর রক্তে রক্তরস থাকে—55%

122. মানুষের রক্তে রক্তকণিকা থাকে—45%

123. রক্তরস এর মধ্যে জল থাকে— 90%

124. মানুষের স্বাভাবিক হৃদস্পন্দন এর হার—70—80 বার/মিনিট।
125. রক্ততঞ্চন এর পর যে হলুদ রঙের তরল পদার্থ থাকে তাকে বলে—সিরাম।


126. রক্তরসে উপস্থিত অপ্ৰোটিন নাইট্রোজেনটি হলাে—ক্রিয়েটিনিন।

127. সাধারণ অবস্থায় রক্তরস এর pH হল —7.3 থেকে 7.4
128.  লােহিত রক্তকণিকা তৈরির পদ্ধতিকে বলে—এরিথ্রোপয়েসিস।

129.  লতিরক্তকণিকার আয়ু –120 দিন।

130. মানুষের রক্তচাপ যে যন্ত্রের সাহায্যে মাপা হয়—স্ফিগমােম্যানােমিটার।

131. অ্যালার্জি প্রতিরােধকারী শ্বেতকনিকা হল ইয়ােসিনােফিল ।

132.  রক্ততঞ্চনে সাহায্যকারী ধাতুটি হল—ক্যালশিয়াম ।
133.  মানবদেহের সবচেয়ে বড়াে লসিকা গ্রন্থিটি হল—প্লীহা।

134.  যে হৃদপিন্ডে শুধু দুষিত রক্ত প্রবাহিত হয় তাকে বলে— ভেনাস হৃদপিন্ড(মাছের দেখা যায়) ।

135.  রক্তনালীর মধ্যে রক্ত জমাট বাঁধাকে বলে——থ্রম্বােসিস ।

136. রক্ত রক্তপ্রবাহের মধ্যে জমাট বাঁধে না কারণ হেপারিন থাকে ।

137.  রক্তকণিকা মাপার যন্ত্রের নাম হল—হিমােসাইটোমিটার ।

138. ক্রেবস চক্র ঘটে মাইট্রোকন্ডিয়াতে ।

139. গ্লাইকোলাইসিস প্রক্রিয়াটি ঘটে—সাইটোপ্লাজমে।

140. শ্বসনে অংশগ্রহণকারী কোণীয় অঙ্গানুটি হল—মাইটোকন্ড্রিয়া ।

141. শ্বসনকালে অক্সিজেন পরিবহনকারী তাম্রঘটিত রঞ্জক পদার্থ হল- হিমােসায়ানিন ।

142. শ্বসনের প্রথম পর্যায়কে বলে—EMP পথ ।

143 সবাত শ্বসনের প্রথম ধাপের বিক্রিয়াটি ঘটে—সাইটোপ্লাজমে।

144. শ্বসনের প্রধান বস্তু হল গ্লুকোজ ।
145. প্রান্তীয় শ্বসন সম্পন্ন হয়—মাইটোকনড্রিয়ার অন্তঃপর্দায়।
146.  ব্যাকটেরিয়ার যে অঙ্গালুতে শ্বসন ঘটে তার নাম হল—মেসােজোম।

147. সন্ধান প্রক্রিয়ায় উৎপন্ন হয় —কার্বন ডাই অক্সাইড ও ইথাইল অ্যালকোহল ।

148. পেশিকোশে অবাত শ্বসনের ফলে উৎপন্ন হয় ল্যাকটিক অ্যাসিড।

149. সবাত শ্বসনে 1 গ্রাম অনু গ্লুকোজ জারিত হয়ে যে পরিমান তাপশক্তি উৎপন্ন হয় তা হল—686 kcal.

150. শ্বসনকালে নির্গত কার্বন ডাই অক্সাইড গ্যাসের ঘনমান এবং গৃহীত অক্সিজেন গ্যাসের ঘনমানের অনুপাতকে বলে—RQ

151. গ্লাইকোলাইসিস প্রক্রিয়ায় শেষ উৎপন্ন পদার্থ—পাইরুভিক অ্যাসিড ।

152. ক্রেবস চক্রে প্রথম উৎপন্ন জৈব যৌগ হল—সাইট্রিক অ্যাসিড।

153. এক অণু ATP-তে সাধারণত শক্তি নিহিত থাকে— 7.3 kcal

154.. প্রতি মিনিটে যতবার শ্বাসক্রিয়া সংঘটিত হয় তাকে বলে—শ্বসনহার ।

155. সবাত ও অবাত শ্বসনের সাধারণ পর্যায় হল—গ্লাইকোলাইসিস ।

156. সবাত শ্বসলে উৎপন্ন হয়—38 অণু ATP

157. অবাত শ্বসনে উৎপন্ন হয় —24 অণু ATP

158. EMP - এর পুরাে নাম এম্বডেন,মেয়ারহফ,পারনেস ।
159. TCA এর পুরাে নাম—ট্রাইকার্বক্সিলিক অ্যাসিড চক্র।

160. বায়ুশূন্য স্থানে শ্বাসকার্য চালাতে পারে এমন একটি উদ্ভিদ হল—ইস্ট।

161. ফুসফুসের আভরনীর নাম —প্লুরা ।

162. স্নায়ুতন্ত্রের গঠনগত ও কার্যগত একক হল—নিউরােন
163. যে বহুকোষী প্রাণীর দেহে স্নায়ুতন্ত্র থাকে না সেটি হল—সাইকন ।
164. নিউরােন এর কোষদেহ থেকে নির্গত দীর্ঘ শাখাহীন লম্বা অংশকে বলে—অ্যাক্সন।

165. স্নায়ুকোষ বিভাজিত হয় না কারন—এর সেন্ট্রোজোম সক্রিয় নয়
166. স্নায়ুকোষের নিউক্লিয়াস যুক্ত এবং সবথেকে প্রশস্ত অংশকে বলে- কোষদেহ ।

167. মানুষের সুষুম্নাকান্ডের দৈর্ঘ্য—45 সেন্টিমিটার


168. যে প্রতিবর্ত চাপে অন্তর্বর্তী নিউরােন থাকে না সেটি একটি—একসন্ধি প্রতিবর্ত চাপ ।

169. মানুষের সুষুম্নাস্নায়ুর সংখ্যা—31 জোড়া ।

170. মানুষের করােটি স্নায়ুর সংখ্যা—12 জোড়া ।

171.মানবদেহে কক্সিজিয়াল স্নায়ুর সংখ্যা—একজোড়া
172. একটি স্নায়ুর বাইরের আবরকটির নাম—পেরিনিউরিয়াম ।
173. দুটি নিউরােনের সংযােগস্থলে উপস্থিত থাকে—নিউরােহিউমর ।
174.স্নায়ুতন্ত্রের যে কোষগুলি ধারককোষের কাজ করে তাদের বলে– নিউরোগ্লিয়া।
175. কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্রের থেকে কারক অংশে স্নায়ু স্পন্দন বহনকারী স্নায়ুকে বলে—চেষ্টীয় স্নায়ু ।
176. গ্রাহক অংশ থেকে কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্রে স্নায়ুস্পন্দন বহনকারী স্নায়ুকে বলে- সংঞ্জাবহ স্নায়ু
177.  একজন প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষের ক্ষেত্রে সুষুম্নাকান্ডের ওজোন প্রায়—36 গ্রাম।
178.  একজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের দেহে সেরিব্রোস্পিনাল ফ্লুইড এর পরিমাণ প্রায়—150 ml
179. পরিণত মানুষের মস্তিষ্কের ওজন প্রায় 1.36 kg
180.  করপাস ক্যালসাম থাকে- গুরুমস্তিস্কে
181.  মানবদেহে ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে লঘুমস্তিষ্ক।
182. মানব মস্তিষ্কের গ্রকোষ্ঠ এর সংখ্যা হল- 4
183.  কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্রের বাইরের আবরণের নাম—মেনিনজেস ।
184. মেনিনজেসের একেবারে বাইরের স্তরের নাম —ডুরা ম্যাটর ।
185.  নিউরোলেমা যাকে আবৃত করে রাখে—মেডুলারি আবরন।
186. মস্তিষ্কের গহ্বরকে বলে—নিলয়।
187. সুষুম্নাকান্ডের গহ্বরকে বলে—কেন্দ্রীয় নালি।
188. সুষুম্নাকান্ডের কেন্দ্রীয় নালিতে যে তরল পদার্থ থাকে তা হল —সেরিব্রোস্পাইনাল ফ্লুইড ।
189. সবচেয়ে দীর্ঘ করােটি স্নায়ুটি হল— ভেগাস ।
190.  অগ্ৰমস্তিস্কের সবচেয়ে বড়ো অংশ হল সেরিব্রাম

191. গুরুমস্তিস্কের বহির্দেশের ভাঁজগুলিকে বলে—জাইরাস
192. গুরুমস্তিস্কের বহিরভাগকে বলে— সেরিব্রাল কোর্টেক্স ।
193. যে বহুকোষী প্রাণীর দেহে প্রথম স্নায়বিক পদ্ধতি পরিলক্ষিত হয় তার নাম—হাইড্রা ।
194.  যে প্রাণীর দেহে প্রথম কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্রের অস্তিত্ব লক্ষ্য করা যায় তার নাম হল—প্লানেরিয়া।
195. স্নায়ুকোশের কোষদেহকে বলে—সােমা ।
196.  ডেনড্রনের এক একটি ছােট শাখাকে বলে—ডেনড্রাইট।
197. কোষদেহ ও অ্যাক্সিনের মধ্যবর্তী অংশকে বলে— অ্যাক্সনহিলক।
198. একটি সাইটোপ্লাজমীয় বন্ধু যা কেবল স্নায়ুকোষে পাওয়া যায়—নিসল দানা ।
199.পরপর অবস্থিত দুটি নিউরােনের সংযােগস্থলকে বলে—স্নায়ুসন্ধি বা সাইন্যাপস।
200. সহজাত ও অর্জিত প্রতিবর্ত ক্রিয়া সম্পর্কে প্রথম ধারনা দেন— আইভান প্যাভলভ।
201. C.N.S এর পুরাে নাম—সেন্ট্রাল নার্ভাস সিস্টেম।
202.  কোষের গঠন নিয়ে জীববিদ্যার যে শাখায় আলােচনা হয় তার নাম—সাইটোলজি।
203. কোষ আবিষ্কার করেন—রবার্ট লুক।
204.সবচেয়ে বড় প্রাণী কোশটি হল- —উটপাখির ডিম
205.  সবচেয়ে ক্ষুদ্রতম কোশ হল মাইকোপ্লাজমা লেডলয়ী।
206. কোষপাত গঠনের কাজটি হয়ে থাকে—গলগিবডি দ্বারা ।
207. যে অঙ্গানুটি উদ্ভিদকোষে ও প্রাণী কোষে একই কাজ করে- মাইটোকনড্রিয়া।
208. যে জীবদেহে সাইটোপ্লাজম থাকে না তাদের বলে প্রােটোবায়ােটা ।
209.  উদ্ভিদের কোষপ্রাচীরের উপাদান হল —সেলুলােজ
210.  কোষবিভাজন এর যে দশায় ক্রো।মােজোম গণনা করা যায় তার নাম—মেটাফেজ
211.কোনাে জীবের অর্থ সংখ্যক ক্রোমােজোমকে পরিভাষায় বলে জিনোম ।


212. মাইটোসিসের অত্যন্ত স্বল্পস্থায়ী দশা টি হল—অ্যানাফেজ।
213. ক্যারিওকাইনেসিস এর সর্ববৃহৎ দশাটির নাম প্রােফেজ।
214. ব্যাকটেরিয়ার কোশবিভাজন পদ্ধতিটি হল—অ্যামাইটোসিস।
215.  প্রত্যক্ষ বিভাজন পদ্ধতি হল—অ্যামাইটোসিস
216. যে ক্রোমজোম এর মাৰখানে সেন্ট্রোমিয়ার অবস্থিত সেটি হল—মেটাসেন্ট্রিক।
 217. ক্রসিং ওভার ঘটে যে উপদশায় তার নাম—প্যাকাইটিন।
218. ক্রসিং ওভার ঘটে—মিয়ােসিসে।
219. মাইটোসিস এর যে দশায় ক্রোমােজোম গুলি মেরুর দিকে অগ্রসর হয় তা হল অ্যানাফেজ।
220.  DNA এর প্রতিলিপি গঠিত হয় যে দশায় তার নাম —  S দশায় ।
221.  কোষচক্রের যে দশায় কোশটি বিভাজিত হয় না সেটি হল- -Go দশা।
222. শুক্রানু উৎপন্ন হয়—মিয়সিস পদ্ধতিতে
223. মেটাসেন্ট্রিক ক্রোমোজোম এর অকৃতি— V অক্ষরের মতো
224. নাইট্রোজেনযুক্ত ক্ষারগুলির মধ্যে যেটি DNA তে থাকে না সেটি হল—ইউরাসিল ।
225.নাইট্রোজেনযুক্ত ক্ষারগুলির মধ্যে যেটি RNA তে থাকে না তা হল—থাইমিন।
226. মাইটোসিস কোষ বিভাজন সর্বপ্রথম লক্ষ্য করেন বিজ্ঞানী ওয়াল্টার ফ্লেমিং ।
227.মাইটোসিস কোষ বিভাজন হয়—দেহমাতৃকোষে
228. মাইটোসিস কোষবিভাজন এর যে দশায় সিস্টার ক্রমাটিড গুলি বিচ্ছিন্ন হয়—অ্যানাফেজ দশায় ।
229. ক্রোমােজোমগুলি বেমের বিষুব অঞ্চলে অবস্থান করে— মেটাফেজে ।
230.  যে ক্রোমােজোমের শেষ প্রান্তে সেন্ট্রোমিয়ার থাকে তাকে বলে—টলােসেন্ট্রিক ক্রোমােজোম ।
231. প্রতিটি ক্রোমােজােমে ক্রোমাটিডের সংখ্যা —২
232.  সাইন্যাপসিস প্রক্রিয়াটি দেখা যায় মিয়ােসিসে ।
233. মাইটোসিসের যে দশীয় নিউক্লয় পর্দার অবলুপ্তি ঘটে—প্রােফেজ দশায়।
234. মাইটোসিসের যে দশায় নিউক্লয় পর্দার পুনরাবির্ভাব ঘটে—টেলােফেজ দশায়।
235. ট্রিপ্লয়েড সংখ্যক ক্রোমােজোম থাকে সস্য নিউক্লয়াসে।
236. নিউক্লিয়াসের বিভাজনকে বলে ক্যারিওকাইনেসিস
237. সাইটোপ্লাজমের বিভাজনকে বলে সাইটোকাইনেসিস।
238.ইউক্যারিওটিক কোশের ক্রোমােজোম প্রধানত যে জাতীয় ক্ষারীয় প্রোটিন দিয়ে গঠিত তা হল—হিস্টোন

239. সংযুক্তি বা সংশ্লেষ পদ্ধতিতে উৎপন্ন নিষিক্ত ডিম্বাণুটিকে বলে—জাইগোস্পোর।
240. অনিষিক্ত ডিম্বাণু থেকে সরাসরি অপত্য সৃষ্টির পদ্ধতিকে বলে- পার্থেনােজেনেসিস।
241. ব্যাকটেরিয়ার অঙ্গজ জনন ঘটে যে প্রক্রিয়ায় তার নাম দ্বিবিভাজন।
242. অপুংজনিতে অংশগ্রহণকারী অনিষিক্ত ডিম্বাণুটিকে বলা হয়—অ্যাজাইগােস্পাের।
243. গমনে সক্ষম একটি উদ্ভিদ হল ডায়াটম।
244. রবার প্রস্তুতির প্রক্রিয়াকে বলে ভলকানাইজেশন।
245. হেনরির লুপের আকৃতি — ইংরেজী U অক্ষরের মতাে।
246. মানব দেহে শ্রবন নিয়ন্ত্রণ করে অডিটরি স্নায়ু।
247. মানব দেহে দর্শন নিয়ন্ত্রণ করে -
অপটিক স্নায়ু
248. যে ভিটামিন এর অভাবে ডিলােসিস হয়— রাইবােফ্লাভিন।
250. সূর্যালােকের প্রভাবে ভিটামিন ডি তৈরি হয় ত্বকের ——ডারমিসের শেষে
251. লসিকা গ্রন্থি যে ধরণের শ্বেতকণিকা উত্পন্ন করে লিম্ফোসাইট

252. লেবুতে থাকে সাইট্রিক অ্যাসিড
253. পরীক্ষাগারে ধাতব মুলক সনাক্ত করতে যে গ্যাস ব্যাবহার করা হয় তার নাম হাইড্রোজেন সালফাইড
254. চার্লসের সূত্রের ধ্রুবক দুটি হল –গ্যাসের চাপ ও গ্যাসের ভর
255. বয়েল এর সূত্রের ধ্রুবক দুটি হল -গ্যাসের উষ্ণতা ও গ্যাসের ভর
256. যে উষ্ণতায় গ্যাসের অনুর গতির মান শুণ্য হয় তা হল –পরমশুণ্য উষ্ণতায়(-273°C)


257. তাপ প্রয়ােগে গলে না এমন একটা পদার্থ হল – ক্যালশিয়াম অক্সাইড
258. যে শ্রেনীর লিভার এ সর্বদাই যান্ত্রিক সুবিধা পাওয়া যায়—দ্বিতীয় শ্রেণীর লিভারে ।

259. সর্বাপেক্ষা ভারি মৌলিক গ্যাস  -রেডন ।
260., হীরা চকচক করে কারণ- হীর সংকটকোন বেশি বলে /প্রতিসরণের জন্য
261. গ্যাসের চাপ নির্ধারণ যন্ত্রের নাম- - ম্যানোমিটার ।
262.  টেলিভিশনে যে তরঙ্গ ব্যবহার করা হয় -  মাইক্রোওয়েব ।
263. সাপের বিষে যে ধাতুর অনু থাকে— —জিংক

264. বিজারক হিসেবে ক্রিয়া করে এমন একমাত্র অধাতু হল -কার্বন ।
265.  উড়ােজাহাজের উচ্চতা মাপার যন্ত্র—ওডােমিটার।
266.  ম্যাস গ্যাস নামে পরিচিত—মিথেন ।
267. যে ধাতুকে পিটিয়ে সহজে পাত বানানাে যায়—তামা
268. শুল্ক বরফ হলো কঠিন কার্বন ডাই অক্সাইড ।
269.  ইলেকট্রিক বাল্বের মধ্যে যে গ্যাস ভরা থাকে তা হল—আর্গণ ।
270.  সবচেয়ে হালকা গ্যাস হলহাইড্রোজেন।
271.আলেয়া তৈরির জন্য দায়ী গ্যাসটি হল মিথেন।
272. মানুষের শরীরের সবচেয়ে কঠিন অংশ হল—দাঁতের এনামেল।
273. বহিঃ উদ্দীপকের তীব্রতার দ্বারা উদ্ভিদ অঙ্গের বক্ৰচলনকে বলে-ন্যাস্টিক চলন
274. কোনাে নির্দিষ্ট অঞ্চলের উদ্ভিদগােষ্টিকে বলে——ফ্লোরা ।
275. যে প্রক্রিয়ায় অর্ধভেদ্য পর্দার প্রয়ােজন হয় না- ব্যাপন
276. ফেরিক ক্লোরাইড এর জলীয় দ্রবণ-আম্লিক
277.  পরমানুর কেন্দ্রের ব্যাস মাপা হয় যে এককে তা হল -ফার্মি ।
278. আলােকশক্তিকে তড়িৎশক্তিতে রূপান্তরিত করতে প্রয়ােজন আলােক তড়িৎ কোষ ।

279. CGS পদ্ধতিতে বলের হল- ডাইন ।
280.  অ্যামােনিয়া গ্যাসকে শুল্ক করা হয় CaO (কলিচুন) দ্বারা ।


281. কোনাে বর্তনীতে ফিউজ তার যুক্ত করা হয় শ্ৰেণী সমবায়ে

282. একটি বিচ্ছুরক মাধ্যমের প্রতিসারঙ্ক যে বর্ণের ক্ষেত্রে সর্বাপেক্ষা বেশি বেগুনী ।

283. অ্যাসিড দ্রবণে মিথাইল অরেঞ্জ এর বর্ণ লাল ।

284.গ্যমাক্সিন প্রস্তুত করেতে ব্যবহৃত হয়- বেনজিন ।
285. অপদ্রব্য মেশালে পদার্থের গলনাঙ্ক কমে যায় ।
286.  যে তেজস্ক্রিয় রশ্মি বায়ুকে সবচেয়ে বেশি আয়ােনিত করে -আলফা কনা।
287. গয়টার যে অঙ্গে হয় তার নাম -থায়রয়েড ।
288. লােহয় মরচে পড়লে লােহার ওজন বেড়ে যায়।
289.  হৃদপিণ্ডের সফল প্রতিস্থাপন করেছিলেন প্রথম যে ভারতীয় তার নাম বেনুগােপাল
290.  সবচেয়ে বড় ভাইরাস এর নাম লিম্ফগ্রানুলােমা ভেনেরিয়াম


291. ফুলের কুঁড়ির সুপ্তাবস্থা ভাঙ্গে যে হরমােন এর সাহায্যে -জিব্বারেলিন ।
292. যে রং কোনও প্রতিফলন করে না -কালাে ।
293. যে উৎসচেক প্রােটিনকে পেপটোন -এ পরিণত করে- পেপসিন ।
294. যে মৌলের ধাতব চরিত্র সবচেয়ে বেশি তা হল- Cs
295. S.। পদ্ধতিতে তাপমাত্রার একক—কেলভিন।
296. ফারেনহাইট স্কেলের প্রাথমিক অন্তর —180°F
297. 1 ক্যালােরি=4.2 জুল।
298. আপেক্ষিক তাপ সবচেয়ে বেশি যে তরলে -জল
299. সূর্য থেকে পৃথিবীতে তাপ সঞ্চালিত হয়- বিকিরণ পদ্ধতিতে।
300. প্রকৃতিতে অভ্যন্তরীণ পূর্ণ প্রতিফলন এর একটি উদাহরণ হল মরীচিকা ।




301. একটি তরল ধাতু হল -পারদ
302. একটি তরল আধাতু হল - ব্রোমিন
303.  তাপ ও তড়িৎ এর পরিবাহী দুটি ধাতু হল – গ্রাফাইট ও গ্যাস কার্বন
304. একটি তড়িং ধনাত্মক আধাতু হল হাইড্রোজেন।
305. সবচেয়ে হালকা ধাতু হলাে লিথিয়াম।
306. ঠান্ডা জলে দ্রাব্য কিন্তু গরম জলে অদ্রাব্য গ্যাসটি হল- হাইড্রোজেন সালফাইড ।
307. যে যৌগে দুটি বেনজিন বলয় আছে তা হল- ন্যাপথলিন ।
308. সর্বাধিক দুর্বল ক্ষারক হল —Zn(OH)2

309. জলীয়বাষ্প অপসারণ করতে ব্যবহার করা হয় —P205(ফসফরাস পেন্টাক্সাইড)।

310. যে মৌলটি জলের সঙ্গে সাধারণ উষ্ণতায় বিক্রিয়া করে না -লােহা ।

311. একটি অজৈব তড়িৎ অবিশ্লেষ্য পদার্থ হল- —সিলিকা।

312.একটি অবতল লেন্সের ফোকাস বিন্দুতে বস্তু রাখলে প্রতিবিম্ব গঠিত হয়—প্রধান অক্ষের ওপর আলােককেন্দ্র ও ফোকাসের ঠিক
মাঝখানে।

313. অবশিষ্ট তড়িৎচালক বল যে সূত্রের সাহায্যে ব্যাখ্যা করা যায়—ফ্যারাডের সূত্র দিয়ে।

29g. ইথার একটি উদ্বায়ী তরল কারণ— এর স্ফুটনাঙ্ক কম।
3০০ শব্দের প্রাবল্য বা তীব্রতা ,কম্পন বিস্তারের বর্গের সমানুপাতিক ।

301. দুই টুকরাে বরফ একত্রে চাপ দিলে জোড়া লাগে কারণ পুনঃশিলীভবন এর জন্য ।

302. ব্যাটারিতে যে অ্যাসিড ব্যবহার করা হয় সালফিউরিক অ্যাসিড ।

466. পাখির ওড়া নিউটনের যে গতিসূত্রকে সমর্থন করে তা হল—তৃতীয় গতিসূত্র ।

303. ডায়ানামােতে শক্তির রূপান্তর হয় - যান্ত্রিক শক্তি থেকে তড়িৎশক্তি।

304. কোল গ্যাস যে কয়লার অন্তর্ধম পাতনের ফলে তৈরি হয়— বিটুমিনাস।

306. একাধিক তড়িৎযােজ্যতা দেখা যায় এমন একটি ধাতু হল—আয়রন।

307. দুটি অর্ধপরিবাহির নাম হল জার্মেনিয়াম, সিলিকন
304. রােধের একক হল –ওহম।

310. যে নিষ্ক্রিয় গ্যাসটি বাতাসে পাওয়া যায় না সেটি হল—রেডন।

311. বিঞ্জাপনের জন্য সাইনবাের্ডে যে নিস্ক্রিয় গ্যাসটি ব্যবহার করা হয় তা হল -নিওন ।

312. LPG এর মূল উপাদান হল -বিউটেন।

313. ফটোগ্রাফিতে ফ্রিজিং এজেন্ট হিসাবে ব্যবহার করা হয় সােডিয়াম থায়সালফেট।

314. সাদা রঙ হিসাবে যে যৌগ ব্যবহার করা যায় তা হল— জিঙ্ক অক্সাইড।

316. যে ধাতু পৃথিবীতে সবচেয়ে বেশি পাওয়া যায়। অ্যালুমিনিয়াম ।

317. পৃথিবীতে সবচেয়ে দুর্লভ পদার্থ হল— -অ্যাসটাটাইন।

318. একটি স্বাভাবিক বিস্ফোরকের নাম হল- NCI3

319. একটি কৃত্রিম বিস্ফোরকের নাম হল -ডাইনামাইট।

320. দুটি নােবেল ধাতু হল—প্লাটিনিয়াম ও সােনা।

321. দুষ্টু মৌল বলা হয় -হাইড্রোজেনকে।

322. সবচেয়ে কম তড়িৎ পরিবাহী ধাতু হল—লেড।

323. সবচেয়ে কম তড়িৎ পরিবাহী অধাতু হল-সালফার।

324. মানুষের চোখের লেন্স হল— উত্তল লেন্স ।

25. নিউক্লিয়াস আবিষ্কার করেন- রাদারফোর্ড।

326. হাইড্রোজেন বােম তৈরি হয় -নিউক্লয় সংযােজন পদ্ধতিতে।

327, তেজস্ক্রিয়তা আবিস্কার করেন- ফরাসী বিজ্ঞানী হেনরি বেকারেল।

328, লাইভ তীরের রঙ – লাল।

329. নিউট্রাল ভারের রঙ -কালাে।

330. আধানের ব্যবহারিক একক হল -কুলম্ব।

331. পর্যায় সারনী আবিষ্কার কৱেন—মেন্ডেলিফ।

332. মেডিসিনের জনক বলা হয়—হিপােক্রেটিস কে।

333. ট্যাক্সোনমির জনক বলা হয়- ক্যারােলাস লিনিয়াস।

334. মাইক্রোবায়ােলজির জনক বলা হয়—লুই পাস্তুর কে।
335. বায়ােলজির জনক বলা হয়—অ্যারিস্টটলকে।

336, জেনেটিক্স এর জনক বলা হয়- —গ্রেগর জোহান মেন্ডেলকে।

337. বিদ্যুৎক্ষরণের সময় যে গ্যাস ওজন স্তরকে ভেঙ্গে দেয় তা হল- নাইট্রিক অক্সাইড।

338. ফায়ারী আইস বলা হয় – মিথেন হাইড্রেটকে।

| 339. প্রাকৃতিক গ্যাসকে যে চাপে সংনমিত করে CNG করা হয়—200 bar

340. CNG এর পুরাে নাম হল—কমপ্রেস্ ন্যাচারাল গ্যাস

| 341. যে উপাদানটি প্রাকৃতিক গ্যাস ও বায়াে গ্যাস দুটিতেই পাওয়া যায় তা হল -মিথেন।

342. প্রিজমের মধ্যে দিয়ে সাদা আলাে পাঠালে যে বর্ণের আলোর চুত্যি সবচেয়ে বেশি তা হল – বেগুনী বর্ণের।

343. প্রিজমের মধ্যে দিয়ে আলাে পাঠালে যে বর্ণের আলােৱ চুত্যি সবচেয়ে কম হয় তা হল—লাল বর্ণের।

346. জলের মধ্যে থাকা বায়ুর বুদবুদ হল -
অপসারী লেন্স।

347, ক্ষীণ দৃষ্টিযক্ত ব্যক্তির দেখার জন্য যে ধরনের লেন্স বেশি কার্যকরী তা হল বাইফোকাল লেন্স।

348. হ্রস্ব দৃষ্টির প্রতিকার করা যায় যে ধরনের লেন্সের দ্বারা—অবতল লেন্সযুক্ত চশমা।

349. 'Shaving mirror হিসাবে ব্যবহার করা হয়—অবতল দর্পন।

350. মােটর গাড়ির পিছনে বস্তু দেখার জন্য যে দর্পন ব্যবহার করা হয় তা হল—উত্তল দর্পন।

351. কাচের প্রতিসারঙ যে বর্ণের আলাের জন্য সবচেয়ে কম হয় - লাল ।

353. লেন্সের ক্ষমতার একক-ডায়পটার।

354. মানুষের চোখে রেটিনায় উৎপন্ন প্রতিবিম্বের প্রকৃতি—সদ্ ও অবশীষ প্রকৃতি।

355. স্পষ্ট দর্শনের নূন্যতম দুরত্ব—25 সেমি।

356. যে বর্ণের আলাের বিক্ষেপণ ক্ষমতা সর্বনিন্ম- —বেগুনী বর্ণের।


358. হরমােনের ক্রিয়া ধ্বংসকারী রাসায়নিক পদার্থের নাম—পটাসিয়াম সায়ানাইড।

360. যে হরমােন মূল ও কাণ্ডের ওপর বিপরীতমুখী প্রভাব দেখায় - অক্সিন।
361, যে হরমােন পাতার ক্লোরােফিল গঠন করে- সাইটকাইনিন।

362. জিব্বারেলিন এর রাসায়নিক নাম জিব্বাৱেলিক অ্যাসিড
363. অক্সিন এর রাসায়নিক নাম— ইনডােল অ্যাসেটিক অ্যাসিড
364. যে হরমােন 'অ্যান্টি জিব্বেরেলিন' নামে পরিচিত—অ্যাবসাইসিক অ্যাসিড ।



365. যে হরমােন ফুল ফোটাতে সাহায্য করে- ফ্লোরিজেন।
366. যে অ্যামাইনাে অ্যাসিড থেকে অক্সিনের জৈব সংশ্লেষ হয় ট্রিপটোফ্যান।
367. যে হরমােন বিচ্ছিন্ন পাতার ক্লোরােফিল বিনষ্টকরণ প্রতিরােধ করে কাইনিন।
368. পত্ররন্ধ বন্ধ করার জন্য দায়ী যে উদ্ভিদ হরমােন সেটি হল—অ্যাবসাইসিক অ্যাসিড।
369. উদ্ভিদের কোশ বিভাজনে সাহায্য কারী হরমােনের নাম—সাইটোকাইনিন।
371. ডাবের জলে যে হরমোন থাকে তা হল –কাইনিন।
372. যে হরমােন ফল পাকাতে সাহায্য করে তা হল ইথিলিন।
373. একটি ক্ষারীয় প্রকৃতির হরমােন হল—সাইটকাইনিন।
374. একটি নাইট্রোজেনযুক্ত আম্লিক হরমােন হল— অক্সিন।
275. একটি প্রকল্পিত হরমােন হলাে— ফ্লোরিজেন।
376. যে হরমােন বীজহীন ফুল উৎপন্ন করতে সাহায্য করে— IBA
377. IBA এর পুরো নাম ইন্ডােল বিউটারিক অ্যাসিড।
378. নাইট্রোজেন স্থিতিকারী স্বাধীনজীবী ব্যাকটেরিয়া হল—অ্যাজোটোব্যাকটর ও ক্লসট্রিডিয়াম।
379. একটি নাইট্রোজেন স্থিতিকারী মিথজীবী জীবাণুর নাম হল ——রাইজবিয়াম।
380. নাইট্রোজেনযুক্ত একটি সারের নাম হল – ইউরিয়া।
381. নাইট্রোজেন আৰদ্ধকারী দুটি শৈবালের নাম হল “অ্যানাবিনা ও নস্টক।
382. মাটিতে নাইট্রোজেন যে অবস্থায় থাকে তা হল- নাইট্রেট ও নাইট্রাইট লবণ।
383. একটি কৃত্রিম পলিমারের উদারণ -পলিইথিলিন।
384. একটি কৃত্রিম পলিমারের মননামারের নাম - -ইথিলিন।
385. সরলতম অ্যালকেন হল —- মিথেন
386. বিষাক্ত মাস্টার্ড গ্যাস তৈরিতে যে জৈব যৌগটি ব্যবহৃত হয়—ইথিলিন।
3৪7. সালোকসংশ্লেষ হল উপচিতি জাতীয় বিপাক ক্রিয়া
388. সালােকসংশ্লেব ঘটে- উদ্ভিদের সকল ক্লোরােফিলযুক্ত কোষে বিশেষত পাতার মেসােফিল কলায়।
389. সালােকসংশ্লেষে সক্ষম দুটি প্রাণীর নাম হল ইউল্পিনা ও ক্রাইস্যামিবা।
390. সবুজ উদ্ভিদ ছাড়া সালােকসংশ্লেসে সক্ষম স্বভাজি ব্যাকটেরিয়া হল—ক্লোরােবিয়াম।
391. সালোকসংশ্লেষ প্রক্রিয়ার প্রয়ােজনীয় উপাদানগুলি হল—জল (H2O), কার্বন ডাই-অক্সাইড (CO2), সুর্যালােক ও ক্লোরােফিল।
392. সালােকসংশ্লেষ প্রক্রিয়ার যে উপাদানটি সুর্যালােক শােষনে সক্ষম -ক্লোরােফিল।
393. ক্লোরােপ্লাস্টের গ্রানায় ঘটে—আলােক দশা
394. ক্লোরােপ্লাস্টের স্ট্রোমায় ঘটে—সালােকসংশ্লেষ প্রক্রিয়ার অন্ধকার দশা।
| 395. সালোকসংশ্লেষ প্রক্রিয়ার অন্ধকার দশায় ব্যবহৃত কাঁচামালির নাম—কার্বন ডাই-অক্সাইড (CO)
396. সালােকসংশ্লেষের যে কাঁচামালটি আলােক দশা ও অন্ধকার দশা উভয় দশাতেই ব্যবহৃত হয় তা হল জল ।
397. অঙ্গার আত্তীকরণ ঘটে অন্ধকার দশায়।
398. সবুজ উদ্ভিদ সালােকসংশ্লেষের জন্য যে মৌলকে যৌগরূপে সরাসরি বাতাস থেকে গ্রহন তা হল কার্বন।
399. অন্ধকার দশা বা কেলভিন চক্রের প্রয়ােজনীয় শক্তি সরবরাহ করে— ATP
400. ATP এর পুরাে নাম হল— অ্যাডিনােসিন ট্রাই ফসফেট
401. ADP এর পুরাে নাম হল -অ্যাডিনােসিন ডাই ফসফেট
402. NADP - নিকোটিনামাইড অ্যাডিনিন ডাই নিউক্লিওটাইড ফসফেট।

403. PGA ও PGAId এর পুরাে নাম হল—যথাক্রমে ফসফোগ্লিসারিক অ্যাসিড ও ফসফোগ্লিসারলডিহাইড
404. সালােকসংশ্লেষে সাহায্যকারী দুটি কো-এনজাইম বা সহ উৎসেচক হল— NADP ও ADP।
405. সালোকসংশ্লেষের জন্য প্রয়ােজনীয় একটি জৈব উৎসেচক হল RuBsCO বা রিবিউলােজ বিল ফসফেট কার্বক্সিলেজ
406. RuDP এর পুরো নাম হল— রিবিউলেজ ডাই ফসফেট।
407. ADP থেকে ATP তৈরি হবার জন্য দরকার – Hবা অজৈব ফসফেট।
408.  সালোকসংশ্লেষের আলেক দশায় হিল বিকারকের কাজ করে - NADP

409. সালােকসংশ্লেষ প্রক্রিয়ায় উৎপন্ন প্রথম স্থায়ী কার্বন যুক্ত যৌগটির নাম ফসফোগ্লিসারিক অ্যাসিড (PGA)।
410. জলের আলােক বিশ্লেষণ বা ফটোলাইসিসে সাহায্য করে—- সক্রিয় ক্লোরােফিল।
411. জলের ফটোলাইসিস প্রক্রিয়াটি আবিষ্কার করেন রবার্ট হিল।
412. সূর্যালােকের 400–700 n আলােক তরঙ্গে-সালােকসংশ্লেষ সংঘটিত হয়
413. দুটি আনুষাঙ্গিক সালােকসংশ্লেষীয় রঞ্জকের নাম হল—ক্যারােটিন ও জ্যান্থােফিল।
414.সালােকসংশ্লেষে CO2 কার্বন ডাই-অক্সাইড) সংবন্ধনকারী পদার্থটির নাম —রিবিউলােজ বিস ফসফেট (RuBP)।
415. কেবল মাত্র কাওে সালােকসংশ্লেষ ঘটে এরূপ দুটি উদ্ভিদের নাম—ফনীমনসা ও বজিবরণ
416. সালোকসংশ্লেষ ঘটে এমন কয়েকটি মূলের নাম হল অর্কিড,পানিফল, গুলঞ্চ
417. খাদ্য তৈরির কারখানা বলে ক্লোরােপ্লাস্টিড
418. যে মৌলিক পদার্থের বা খনিজ পদার্থের অভাবে উদ্ভিদের ক্লোরোসিস হয় তা হল ম্যাগনেসিয়াম (Mg) 419. সালোকসংশ্লেষ সবচেয়ে বেশি হয় – লাল ও বেগুনী বর্ণের আলােয়
420. সালােকসংশ্লেষে উপজাত অক্সিজেনের উৎস হল জল (H2O)।
421. সালােকসংশ্লেষে উৎপন্ন গ্লুকোজ অণুর অক্সিজেনের উৎস হল— কার্বন ডাই-অক্সাইড (co?)।
422. সালোকসংশ্লেষ প্রক্রিয়ার জারক পদার্থটি হল –co2 (কার্বন ডাই-অক্সাইড
423. সালােকসংশ্লেষে বিজারক পদার্থটি হল— H2O
424. সালােকসংশ্লেষে সক্ষম একটি এককোষী উদ্ভিদের নাম হল— ক্লোরো নামক এককোষী শ্যাওলা।
425. অর্কিডের জলীয় বাষ্প শােষণকারী কলার নাম —ডলামেন।
426. রাত্রে যে উৎসেচকের প্রভাবে অদ্রবণীয় শ্বেতসার উদ্ভিদদেহে পুনরায় দ্রবণীয় গ্লুকোজে পরিণত হয় তা হল ডায়াস্টেজ
427. দুটি আধান পরস্পরকে আকর্ষণ করলে একটি ধনাত্বক অন্যটি ঋনাত্বক হবে।
428. তড়িৎ আধানের আকর্ষণ — বিকর্ষনের সূত্র প্রকাশ করেন – বিজ্ঞানী কুলম্ব।
429. দুটি অধানের মধ্যে দূরত্ব দ্বিগুন হলে আকর্ষণ বা বিকর্ষণ বল হবে – এক চতুর্থাংশ।
430. অসীমে কোনাে আধানের বিভব ধরা হয় – শুন্য।
431. বিভব পার্থক্য মাপা হয় – ভােল্ট মিটার এ।
432. কোষের EMF (তড়িৎ চালাক বল ) পরিমাপের জন্য সর্বোৎকৃষ্ট যন্ত্র হল — পােটেনশিও মিটার।
433.  তড়িৎ প্রবাহ মাত্রা মাপা হয় যে যন্ত্রের সাহায্যে তা হল –Ammater
434. প্রথম বৈদ্যুতিক কো নির্মাণ করেন – বিজ্ঞানী আলেসান্দ্রো ভােস্টা।
435. পৃথিবীর মােট বিভব হল —শুন্য।
436. তড়িৎ কোষ হল — সমপ্রবাহ বা বিসমপ্রবাহ উভয়ের উৎস।
437. তড়িৎ প্রবাহের অভিমুখ হল – ইলেক্ট্রনের গতিপথের বিপরীতে।
438. ধােনটাকে ওর ঋণাত্মক আধানের নাম করন করেন – বিজ্ঞানী বেঞ্জামিন ফ্র্যাংকলিন।
439. বিভবের ces একক হল — স্ট্যাটভােল্ট।
440. তুড়িৎ চালক বলের দুটি উৎস হল – ডায়নামাে ও ভুড়িৎকোষ।
441. তড়িৎ কোষের অভ্যন্তরে তড়িৎ আধানের পরিবহন হয় পজিটিভ আধানের দ্বারা।
442. নির্জল কোষের তড়িৎচালক বলের মান — 1.5 ভােল্ট।
445. রােধের সমন্তরাল সমবায়ে যে রাশিটি ধ্রুবক হয় তা হল – বিভব
446. উজ্জ্বল আলাে পাওয়ার জন্য বৈদ্যুতিক বাল গুলােকে মেইনসের সাথে যুক্ত করা হয় —সমন্তরাল সমবায়ে
447, একটি আদর্শ ভােল্টমিটারের মােধ হওয়া উচিত -অসীম
448. একটু আম্মিটারের রােধ হওয়া উচিত –শূন্য
449, একটি পদার্থ যার রোধ সবচেয়ে বেশি তা হল — নাইক্রোম
450. তড়িৎ পরিবাহিতার একক হল —মাে
451. রােধ বাক্সের রােধক বা প্রমান যে খাতুসঙ্কর দ্বারা নির্মাণ করা হয় তা হল — ম্যাঙ্গানিন
452. যেসব পদার্থের ব্রোধ বেশি তাকে বলে – ব্রোধক
453. রােধের অনন্যান্য রাশিকে বলে – রােধ
454. বৈদ্যুতিক হিটাৱে নাইক্রোম তার ব্যবহার করা হয় কারণ —নয়ক্রোম এর নােধাৰু বেশি এবং উচ্চ গােলনাঙ্কের জন্য
455. ইলেকট্রিক ইরি কুণ্ডলী যা দিয়ে আবৃত থাকে তা হল – অভ্র
456. ইলেকট্রিক বাল্বের কুশুলীটি – টাংস্টেন দিয়ে তৈরী
457. ইলেকট্রিক বাল্বের মধ্যে থাকে যে নিস্ক্রিয় গ্যাস তা হল – নাট্রোজেন ও আর্গন

 

458, ফিউজ তার তৈরী হয় যে সংকর ধাতু দিয়ে তার উপাদান হল —টিন (25%) ও সিসা (75%)
459. নাইক্রোম তারের উপাদানগুলি হল নিকেল, ক্রোমিয়াম ও লােহা ।
460, টাংস্টেল এর গলনাঙ্ক হল —3380 ডিগ্রি সেলসিয়াস।
461. ফ্লেমিং এর বামহস্ত নিয়মের তর্জনী নির্দেশ করে- চৌম্বক ক্ষেত্রের অভিমুখ।
462. ফিউজ তারকে মূল বিতরণীর সঙ্গে লাইভ তারে যুক্ত করা হয় — শ্রেণী সমবায়ে
463, তড়িৎ ক্ষমতার ব্যাবহারিক একক হল – ওয়াট।
464. তড়িৎ ক্ষমতার বাণিজ্যিক ব্যাবহারিক একক হল- হর্সপাওয়ার।
465, ল্যাম্প থেকে নির্গত আলাের পরিমান নির্ণয়ের একক হল —লুমেন
466, শর্টসার্কিটের সময় বর্তনীতে তড়িৎ প্রবাহ -খুব বেশি বেড়ে যায়।
467. তড়িৎ প্রবাহের চুম্বকীয় ফল আবিষ্কার করেন – বিজ্ঞানী ওরস্টেড

468.ফ্লেমিং এর বামহস্ত নিয়মে মধ্যমা নির্দেশ করে — তড়িৎ প্রবাহের অভিমুখ ।
469. বার্লো চক্রের চৌম্বকক্ষেত্রের প্রাবল্য বাড়ালে -ঘূর্ণনবেগ বাড়বে।
470. বার্লো চক্রে পারদ ব্যবহারের কারণ হল পারদ তড়িতের সুপরিবাহী।
471. ওরস্টেড এর নীতিকে কাজে লাগিয়ে তৈরী হয়েছে - বৈদ্যুতিক মােটর।
472. বৈদ্যুতিক মােটর এর শক্তির রূপান্তর ঘটে – বৈদ্যুতিক শক্তি থেকে যান্ত্রিক শক্তি।
473. বৈদ্যুতিক মোটর এর কুণ্ডলীটি হল – আয়তকার।
474. যে তারের সাহায্যে বিদ্যুৎ প্রবাহ ফিরে যায় তা হল — নিউট্রাল তার
475. বাড়ি বিদ্যুৎ সংযােগের ব্যবহৃত তারের সংখ্যা 3 টি ।
476. তেজস্ক্রিয় মৌল সর্বশেষে পরিণত হয় — লেডে ।
477. তেজস্ক্রিয় মৌলের খনিতে পাওয়া যায় যে গ্যাস তা হল হিলিয়াম
478. পেঁয়াজ দীর্ঘ সময়ের জন্য সংরক্ষণে ব্যবহৃত হয় —গামা রশ্মি ।
479.যে রশ্মির গ্যাস কে আয়নিত করার ক্ষমতা সবচেয়ে বেশি তা হল – আল্ফা রশ্মি।
480. যে রশ্মির ভেদন ক্ষমতা সবচেয়ে বেশি তা হল – গামা রশ্মি।
481.পজিট্রন হল — ধনাত্মক বা পজিটিভ চার্জযুক্ত ইলেক্ট্রন।
482.  ইউরানিক রশ্মির অন্য নাম হল – বেকারের রশ্মি।
 
483. তেজস্ক্রিয় রশ্মি পরমাণুর যে অংশ থেকে নির্গত হয় তা হল — নিউক্লিয়াস।
484. বিজ্ঞানী হেলরি বেকারেল প্রথম যে যৌগতে তেজস্ক্রিয় ঘটনা লক্ষ্য করেন তা হল —পটাশিয়াম উরানিল সালফেট।

485. তেজস্ক্রিয়তা পরিমাপক দুটি যন্ত্রের নাম হল –গাইনার মিলার কাউন্টার এবং স্কিমটিলেশন কাউন্টার
486.তেজস্ক্রিয় মৌল এর নিউক্লিয়াস থেকে একটি আত্মা কণা নির্গত হলে — ভর সংখ্যা  4 একক কমে।
487.তেজস্ক্রিয় মৌল এর নিউক্লিয়াস থেকে একটি বিটা কণা বেরােলে পারমাণবিক সংখ্যা 1 একক বাড়ে।
488. ক্যান্সার চিকিৎসায় যে তেজস্ক্রিয় মৌল ব্যবহার হয় তা হল – তেজস্ক্রিয় আয়ােডিন।
489. লিউকোমিয়া রােগের চিকিৎসায় ব্যাবহৃত তেজস্ক্রিয় মৌল হল – তেজস্ক্রিয় ফসফাস।
490.  একটি তরল প্রাকৃতিক তেজস্ক্রিয় মৌল হল —ফ্রানাসিয়াম (Fr)
491. একটি গ্যাসীয় প্রাকৃতিক মৌল হল – রেডন।
492. সব চেয়ে হালকা তেজস্ক্রিয় মৌল হল – টিট্রিয়াম।
493. নিউক্লীও বিক্রিয়া ঘটানাের যন্ত্র হল — ব্রিডারচুল্লি।
494. নিউক্লীও বিভাজন শক্তিকে নিয়ন্ত্রণ করে তৈরী করা হয়েছে নিউক্লিও রিয়াক্টর।
495. নিউক্লীও বােমা তৈরিতে ব্যাবহৃত মৌল এর ভর সংখ্যা হল —235

496. এয়ীসূত্রের উদ্ভাবন করেন —বিজ্ঞানী দোবেরিনার
497.অষ্টক সূত্রের প্রবর্তন করেন – নিউল্যান্ডস। 
498.  সর্বোচ তড়িৎ ঋণাত্মক মৌল টি হল – ফ্লোরিন।
499.  দীর্ঘ পর্যায় সারণিতে মুদ্রা ধাতুগুলি অবস্থান করেছে গ্রুপ 11


500. পারমানবিক সংখ্যার আবিষ্কারক- বিজ্ঞানী মােসলে
501.ফসফিন এর গন্ধপচা মাছের মতো।
502.পদার্থের তিন অবস্থার কারন হল পদার্থের আন্তঃআনবিক শক্তির পার্থক্য।
503.সরাসরি বাষ্পে পরিনত হওয়াকে বলে - উর্বপাতন 504. আন্তঃআনবিক আকর্ষন সবচেয়ে কম – নাইট্রোজেনের।
505.তাপ বর্জন করে তরল না হয়ে সরাসরি কঠিন হওয়াকে বলে—সমীভবন।
506. সবচেয়ে ভারী মৌল—ইউরেনিয়াম।
507. ইউরেনিয়ামের আনবিক ভর 238
508. যে তাপমাত্রায় পদার্থ কঠিন হতে শুরু করে তাকে বলে—হিমাঙ্ক।
509. সর্বশেষ আবিষ্কৃত মৌলিক পদার্থ অ্যানান সেপটিয়াম
510. পরমানুতে সমান থাকে = ইলেকট্রন প্রােটনের সংখ্যা।
511. সংকর ধাতু পিতলের উপাদান তামা ও দস্তা।
512. প্রথম পারমানবিক ভরের ধারনা দেন জন ডাল্টন।
513.  1 মোল বস্তুতে অনুর সংখ্যাকে বলে—অ্যাভােগেড্রো সংখ্যা।
514. অ্যাভােগেড্রো সংখ্যাকে প্রকাশ করা হয় —N দ্বারা।
515. বিভিন্ন পরমাণুর নিউট্রন সংখ্যা সমান হলে তাকে বলে—আইসোটোন।
516.ডুবােজাহাজ থাকে জলের ওপরের জিনিস দেখতে ব্যবহৃত হয়—পেরিস্কোপ।
517.যে পদার্থের স্থিতিস্থাপকতা সবচেয়ে বেশি -লােহা ও ইস্পাত।
518.যে পদার্থের স্থিতিস্থাপকতা সবচেয়ে কম তা হল- রবার।
519.সর্বোত্তম তাপের পরিবাহক হলাে— তামা।
520. শব্দের চেয়ে দ্রুতগতিতে চলে এমন একটি যান হলা- সুপারসনিক বিমান।
521.এক্সের একক হল— রনজেন।
522.রেডিয়াম আবিষ্কার করেন- মাদাম কুরি।
523.ব্যাটারি থেকে পাওয়া যায়— - ডিসি কারেন্ট
524. চাপের SI একক হল – পাস্কল।


525. যে শর্তে কোনো গ্যাস প্রায় আদর্শ গ্যাসের মতাে আচরণ করে তা হল নিম্ন চাপ ও উচ্চ উষ্ণতায়।
526 পরম শুন্য উষ্ণতায় কোনাে গ্যাসের আয়তন হয়- শুন্য।
527. চর্লিসের সুত্রে 1/273 ভয়াংশটিকে বলা হয় —আয়তন গুনাঙ্ক
528. STP তে কোনাে গ্যাসের মােলার আয়তন —22.4 লিটার

529.অ্যাভোগাড্রো সংখ্যার মান নির্ণয় করেন—বিঞ্জানী মিলিকান


530.আপেক্ষিকতাবাদের আবিষ্কারক হলেন আইনস্টাইন

530. E=mc^2 সূত্রের প্রবক্তা—আইনস্টাইন

531. E=mc^2 সমীকরন অনুযায়ী E গণনার একক—MeV

532.E=mc^2 সমীকরনে c এর মান—4x10^৪ মিটার/সেকেন্ড

533. রাসায়নিক বা নিউক্লিয় বিক্রিয়ায় যতটুকু ভরের পরিবর্তন হয় তাকে বলে –ভর ত্রুটি  ।

534.উষ্ণতা বৃদ্ধিতে পদার্থের যে রাশিটির পরিবর্তন হয় না তা হল – পদার্থের ভর।

535.সর্বাপেক্ষা সুপরিবাহী ধাতু হল— রুপা।

536. সর্বাপেক্ষা কুপরিবাহীপদার্থ হল— গ্লাসউল।

537. তাপ সঞ্চালনের যে পদ্ধতিতে মাধ্যমের অণুগুলির স্থানচ্যুতি ঘটে না তা হল —-পরিবহন।

538. ডেভির নিরাপত্তা বাতিতে তাপের যে ধর্ম কাজে লাগানাে হয় তা হল--পরিবহন।

539. সমতল দর্পনের বক্রতা ব্যাসার্ধ হবে -অসীম

540. প্রতিফলনের সময় প্রতিফলন কোনের মান সমান হয় —আপাতন কোনের।


541.গাড়িতে ব্যবহৃত রিয়ার ভিউ মিররটি হল উত্তল দর্পন।

542.দাড়ি কামানাের আয়নায় ব্যবহৃত হয়-- অবতল দর্পন।

543.রাস্তায় বৈদ্যুতিক বাতির প্রতিফলকরূপে ব্যবহৃত হয় – অবতল দর্পন


544. সুর্যোদয়ের কিছুক্ষণ আগে ও সূর্যাস্তের কিছুক্ষণ পরে সুর্যকে দেখতে পাওয়া যায় আলাের যে ধর্মের জন্য তা হল প্রতিসরণ।

545. আলাে লঘু মাধ্যম থেকে ঘন মাধ্যমের দিকে তির্যকভাবে আপতিত হলে— অভিলম্বের দিকে সরে আসে।


546. একটি সমবাহু প্রিজমে প্রতিসারক কোনের মান -60°।

547. প্রিজমের প্রতিসরিক হল—দুটি।

548. হীরকের প্রতিসারঙ্ক  -2.42

549. কাচের প্রতিসারন্ধ——1.5

550.কুয়াশার মধ্য দিয়ে মানুষ দেখতে পায়না কারণ : - কুয়াশার জলবিন্দু দ্বারা আলাের বিক্ষেপন ঘটে।



551. গ্যাসীয় অবস্থায় যে ধাতুর বর্ণালীতে কাছাকাছি দুটি হলুদ রেখা দেখা যায় সােডিয়াম ।

552. যে তড়িৎ চুম্বকীয় তরঙ্গের কম্পাঙ্ক সবচেয়ে বেশি তা হল -বেতার তরঙ্গ ।

553. টেলিযােগাযােগ এর জন্য তরঙ্গ ব্যবহার করা হয় মাইক্রো তরঙ্গ

554. গবেষণায় ব্যবহার করা হয় যে রশ্মি তা হল – গামা রশ্মি।

555.এক্স রশ্মি হলাে-ইলেক্ট্রন কনার স্রোত।

556. পানীয় জল বিশুদ্ধিকরনে ব্যবহার করা হয় - অতিবেগুনি রশ্মি।

557.সাপের দৃশ্যমান আলাে ছাড়া যে আলাে তে দর্শন অনুভুত হয় তা হল -- অবহিত আলাে।

558. তড়িৎচুম্বকীয় তরঙ্গ সর্বপ্রথম পরীক্ষামূলকভাবে উৎপাদন করেন হাইনরিখ হাজ।

559. কম্পাঙ্কের একক হলাে – হাজ

560. তড়িৎচুম্বকীয় বর্ণালীর মধ্যে তরঙ্গ দৈর্ঘ্য সবচেয়ে কম — গামা রশ্মির

561. তড়িৎচুম্বকীয় বর্ণালীর তরঙ্গ দৈর্ঘ্য সবচেয়ে বেশি – রেডিও তরঙ্গের ।

562. তড়িৎ চুম্বকীয় তত্ত্ব প্রতিষ্ঠা করেন — বিঞ্জানী ম্যাক্সওয়েল।

563. রেডিয়াে থেরাপিতে কোশ ধ্বংস করার কাজে ব্যবহৃত হয় --গামা রশ্মি ।

564.মাইক্সোওভেনে উৎপন্ন রশ্মি হল— মাইক্সোওয়েভ।

565.লাল আলাের তরঙ্গদৈর্ঘ্য নীল আলাের তরঙ্গদৈর্ঘ্যের — 1.৪ গুণ।

566. সর্বোচ্চ আয়ন বিভবসম্পন্ন নিষ্ক্রিয় মৌলটি হল -- হিলিয়াম।

567. একাধিক যােজ্যতা দেখা যায় - সন্ধিগত মৌল এর।



568. সবচেয়ে ভারী ক্ষারীয় মৃত্তিকা ধাতু হল - রেডিয়াম।

569. সবচেয়ে হালকা ক্ষারীয় মৃত্তিকা ধাতু হল - বেরিলিয়াম।

570. মৃত্তিকা মৌল এর নাম হল - সিরিয়াম ও লিইটিসিয়াম

571. দুটি বর ধাতুর নাম হল - সােনা ও প্লাটিনাম।

572. একটি চক্রাকার কঠিন অধাতুর নাম হল - আয়ােডিন।


573.একটি শূন্যযােজী মৌল হল - রেডন

574. সর্বাধিক ঘনত্ব সম্পন্ন মৌল হল - ইরিডিয়াম


575.একটি সমযােজী উদ্বায়ী পদার্থ হল - ন্যাপথালিন

576. সমযােজী পদার্থ হওয়া সত্ত্বেও গলনাঙ্ক ও স্ফুটনাঙ্ক বেশি তা হল - হীরক।


577. ঘরের উষ্ণতায় যে সমযোজী যৌগটি তরল অবস্থায় পাওয়া যায় তা হল - ব্রোমিন।


578. বিশুদ্ধ জলের তড়িৎ বিশ্লেষণ করতে হলে জলের মধ্যে সামান্য পরিমান মেশাতে হবে - চিনি।



579. জলের তড়িৎ বিশ্লেষণে ক্যাথােড় হিসেবে যে ধাতু ব্যবহার করা হয় তা হল - প্ল্যাটিনাম।

580. নেসলার বিকারকের দ্বারা যে গ্যাস সনাক্ত করা হয় তা হল - আমােনিয়া।


581. কালা জ্বরের ওষুধ তৈরিতে ব্যাবহৃত হয় - ইউরিয়া

582. যে গ্যাসটি কিপ যন্ত্রে এর সাহায্যে প্রস্তুতু করা হয় তা হল – হাইড্রোজেন সালফাইড।

583. পরীক্ষাগারে উৎপন্ন নাইট্রোজেন গ্যাসকে সংগ্রহ করা হয় - জলের নিম্ন অপসারণ দ্বারা


584. নাইট্রোলিম হল - ক্যালসিয়াম সায়নামাইড ও কার্বনের মিশ্রণ

585. যে গ্যাস অদ্ৰো বাতাসে সাদা ধোঁয়া সৃষ্টি করে তা হল - হাইড্রোজেন ক্লোরাইড

586.নাইট্রিক আসিড এর পরিক্ষায় তৈরী হয় - বাদামি রঙের বলয়।

587. থার্মিট পদ্ধতিতে যে ধাতু নিষ্কাশন করা হয় তা হল - লােহা বা আয়রন


588. কপারের প্রধান আকরিক হল - কপার পাইরাইটস।

589. জিঙ্কের প্রধান আকরিক হল - জিঙ্ক ব্লেন্ড।

590.পরীক্ষাগারে প্রথম সংশ্লেদিত জৈবযৌগ হল - ইউরিয়া।

591.  কার্বাইড বাতিতে যে গ্যাস ব্যবহার করা হয় তা হল - আসিটিলিন।

592. ননস্টিক বাসনপত্র তৈরিতে ব্যাবহৃত হয় - টেফলন

593. LPG তে ব্যাবহৃত দুর্গন্ধযুক্ত জৈবযৌগ টি হল - ইথাইল মারকাপটন।

594. একটি প্রাকৃতিক পলিমার এর নাম হল - সেলুলোজ

595. একটি কৃত্রিম পলিমার এর নাম হল - পলিথিন


596. পলিথিন প্লাস্টিক এর মনােমার হল - ইথিলিন

597. সরলতম আলকাইন হল - আসিটিলিন



598. কাঁদানে গ্যাস হল - ক্লোরােপিক্রিন।

599. চিনামাটি যে ধাতুর আকরিক তা হল - অ্যালুমিনিয়াম।

600. মার্বেল পাথরের রাসায়নিক উপাদান হল - ক্যালসিয়াম কার্বনেট।

601. হাইড্রোজেন শব্দের অর্থ হল - জল উৎপাদক।

602. আসিড উৎপাদক বলা হয় - অক্সিজেন কে।

603. ধুমায়মান নাইট্রিক অ্যাসিড এর রং হল - বাদামি।

604. সাবান তৈরির সময় উপজাত হিসেবে পাওয়া যায় - গ্লিসারল।

605. চিনিকে গরম করলে যে কালাে বর্ণের পদার্থ পাওয়া যায় তা হল - কার্বন।

606.অচিার বা খাদ্য সংরক্ষণে ব্যবহার করা হয় - ভিনিগার।


প্রশ্নোত্তরগুলির ফ্রী পিডিএফ পেতে নিচের লিংকে ক্লিক করুন। 




সাধারণ বিজ্ঞান পর্ব-1

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন