চাকরির দিশা

চাকরির পাওয়ার সঠিক দিশা

Breaking

নীচে ক্লিক করে আমাদের টেলিগ্রাম গ্রুপে যুক্ত হন...

সোমবার, ২৩ আগস্ট, ২০২১

Indian History PDF In Bengali|প্রাচীন ভারতের ইতিহাস- এর 1000 টি প্রশ্ন উত্তরের pdf download

প্রাচীন ভারতের ইতিহাস প্রশ্ন উত্তর pdf download

প্রাচীন ভারতের ইতিহাস -এর 1000 টি প্রশ্ন উত্তর 

পর্ব -1


Indian History In Bengali



 



   



প্রাচীন ভারতের ইতিহাস প্রশ্ন উত্তর 


প্রিয়  ভাই- বোনেরা , যেকোনো প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় ইতিহাস একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। WBCS, RAIL, WBP, PSC, PSC MISC, KP, BANK ইত্যাদি যেকোনো  পরীক্ষায় ভারতের ইতিহাস থেকে কয়েকটি প্রশ্ন আসে । সুতরাং ইতিহাস একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। তাই ইতিহাসের 1000 টি  প্রশ্ন উত্তরের PDF দেওয়া হল । আশা করি সবার কাজে লাগবে। 



(1) বুদ্ধের ধর্মমত ত্রিপিটক পালি ভাষায় রচিত  ধর্মগ্রন্থ।

(2) রাজগৃহে মহাকাশ্যপের নেতৃত্বে প্রথম বৌদ্ধ সংগীতি অনুষ্ঠিত হয়।

(3) জাতক থেকে বুদ্ধদেবের জন্মসংক্রান্ত বিভিন্ন বৃত্তান্ত জানা যায়।

(4) হর্ষঙ্ক বংশের প্রথম রাজা ছিলেন-বিম্বিসার।

(5) অজাতশত্রুর রাজধানী ছিল-রাজগৃহ।

(6) হর্ষঙ্ক বংশের শেষ রাজা ছিলেন নাগদাস।

(7) নন্দ বংশের প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন মহাপদ্মনন্দ।

(8) নন্দ বংশের শেষ রাজা ছিলেন ধননন্দ।

(9) ধননন্দের রাজত্বকালে ম্যাসিডনের রাজা গ্রীক বীর আলেকজান্ডার ভারত অভিযানে আসেন।

(10) মৌর্য বংশের প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য।

(11) চন্দ্রগুপ্ত মৌর্যের রাজত্বকালে ব্যাবিলনের অধিপতি সেলিউকস ভারত আক্রমণ করেন।

(12) সেলিউকস মেগাস্থিনিস নামক এক দূতকে চন্দ্রগুপ্তের রাজসভায় প্রেরণ করেন।

(13) মেগাস্থিনিস রচিত গ্রন্থের নাম-ইন্ডিকা।

(14) চন্দ্রগুপ্ত জৈনধর্ম গ্রহণ করে শ্রবণবেলগোলায় অনশনে দেহত্যাগ করেন।

(15) চাণক্য বা কৌটিল্যের অপর নাম ছিল--বিষ্মগুপ্ত।

(16) কৌটিল্য রচিত গ্রন্থের নাম-অর্থশাস্ত্র।

(17) অমিত্রঘাত (শত্রুনিধনকারী) উপাধি গ্রহণ করেন বিন্দুসার।

(18) 'দেবনামপ্রিয় ও 'প্রিয়দর্শী নামে অশোক নিজেকে উল্লেখ করেন।

(19) কলিঙ্গ যুদ্ধের পর অশোক উপগুপ্ত নামক বৌদ্ধ সন্ন্যাসীর কাছে বৌদ্ধধর্মে দীক্ষিত হন।

(20) অশোক কলিঙ্গ রাজ্য আক্রমণ করেন 260 খ্রিঃ পুর্বে।

(21) অশোকের শিলালিপিগুলি ব্রাহ্নী ও খরোষ্ঠী ভাষায় লেখার প্রচলন ছিল।

(22) মৌর্য যুগে ভাগ' ও বলি এই দুই প্রকার করের প্রচলন ছিল।

(23) সর্বশেষ মৌর্য সম্রাট ছিলেন বৃহদ্রথ।

(24)  আলেকজান্ডার ও পুরুর মধ্যে ঝিলাম নদীর তীরে হাইদাসপিসের বা ঝিলামের যুদ্ধ হয়।

(25) পুষ্যমিত্র শুঙ্গ বৃহদ্রথকে হত্যা করে শুঙ্গ বংশ প্রতিষ্ঠা করেন।


প্রাচীন ভারতের ইতিহাসের প্রশ্ন-উত্তর 



(26) আলেকজান্ডারের পরবর্তী শক্তিশালী গ্রীক রাজা ছিলেন মিনান্দার।

(27) প্রথম কদফিসেস ভারতে সর্বপ্রথম কুষাণদের মুদ্রার প্রচলন করেন।

(28) কনিষ্ক প্রবর্তিত সম্বৎকে শকাব্দ বলে।

(29) কনিঙ্কের রাজধানী ছিল পুরুষপুর বা পেশোয়ার।

(30)বৌদ্ধ দর্শন 'মহাভিভাষ্য গ্রন্থের রচয়িতা ছিলেন বসুমিত্র।

(31) আয়ুর্বেদশাস্ত্র' গ্রন্থের রচয়িতা চরক ছিলেন কনিষ্কের চিকিৎসক।

(32) কুষাণযুগে ভারতে সর্বপ্রথম স্বর্ণমুদ্রার প্রচলন হয়।

(33) সাতবাহন বংশের প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন সিমুক।

(34) সাতবাহন বংশের রাজা প্রথম সাতকণী দক্ষিণাপতি উপাধি ধারণ করেন।

(35) সাতবাহন বংশের শ্রেষ্ঠ রাজা ছিলেন 'গৌতমীপুত্র সাতকর্ণী।

(36) 'নাসিক প্রশস্তি লেখেন গৌতমী-বলশ্রী সাতকর্ণীর মাতা।

(37) সাতবাহন বংশের শেষ শক্তিশালী রাজা ছিলেন যজ্ঞশ্রী সাতকর্ণী।

(38) গুপ্ত সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন 'শ্রীগুপ্ত'।

(39) 'গুপ্তাব্দ' গণনার প্রচলন শুরু করেন প্রথম চন্দ্রগুপ্ত।

(40) 'ভারতের নেপোলিয়ন' বলা হয় 'সমুদ্রগুপ্তকে।

(41) এলাহাবাদ প্রশস্তি 'র রচয়িতা হলেন সমুদ্রগুপ্তের সভাকবি হরিযেণ।

(42) সর্বরাজোছেততা' ও 'পরাক্রমাঙ্ক উপাধি ধারণ করেন সমুদ্রগুপ্ত।

(43) দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্ত 'বিক্রমাদিত্য উপাধি ধারণ করেন।

(44) শকদের উচ্ছেদ করে দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্ত শকারি উপাধি ধারণ করেন।

(45) চিনা পরিব্রাজক ফা-হিয়েন দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্তের আমলে ভারতে আসেন।

(46) ফা-হিয়েন রচিত গ্রন্থের নাম 'ফো-কুয়ো-কিং।

(47) দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্তের পুত্র কুমারগুপ্ত 'মহেন্দ্রাদিত্য উপাধি ধারণ করেন।

(48) গুপ্ত বংশের শেষ পরাক্রমশালী সম্রাট ছিলেন স্কন্দগুপ্ত।

Ancient Indian History MCQ Question Answer In Bengali




(50) 'অজন্তা' ও ইলাোরা' গুহাগুলি গুপ্তযুগে নির্মিত।
(51) গৌড়ের রাজা শশাঙ্কের রাজধানী ছিল মুর্শিদাবাদ জেলার অন্তর্গত কর্ণসুবর্ণ।

(52) বাংলার রাজাদের মধ্যে সর্বপ্রথম সার্বভৌম নরপতি ছিলেন শশাঙ্ক।

(53) ভারতবর্ষে প্রথম প্রকৃত হুন আক্রমণ হয়েছিল 458 খ্রিস্টাব্দে।

(54) পুষ্যভূতি বংশের রাজা ছিলেন হর্যবর্ধন।

(55) 606 খ্রিস্টাব্দে হর্ষবর্ধন 'শিলাদিত্য উপাধি ধারণ করেন।

(56) হর্যবর্ধনের রাজধানী ছিলেন থানেশ্বর।

(57) 'নাগানন্দ', 'রত্নাবলী ও 'প্রিয়দশ্শিকা' নামক তিনটি নাটকের রচয়িতা ছিলেন হর্ষবর্ধন।

(58) বাণভট্ট ছিলেন হর্ষবর্ধনের সভাকবি।

(59) বাণভট্ট রচিত দুটি উল্লেখযােগ্য সংস্কৃত সাহিত্য হল 'হর্ষচরিত ও 'কাদম্বরী।

(60) চীনা পর্যটক হিউয়েন সাঙ হর্ষবর্ধনের রাজত্বকালে ভারতবর্ষে আসেন।

(61) হিউয়েন সাঙ লিখিত গ্রন্থের নাম হল 'ভারত ভ্রমণ কথা।

(62) গুপ্ত সাম্রাজ্যকালে ভারতে নালন্দা বিশ্ববিদ্যালয় গড়ে উঠেছিল।

(63) হর্যবর্ধনের রাজত্বকালে নালন্দা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যক্ষ ছিলেন শীলভদ্র।

(64) চালুক্যরাজ দ্বিতীয় পুলকেশী হর্ষবর্ধনকে 'সকলোত্তরপথনাথ' বলে অভিহিত করেন।

(65) প্রতিহার বংশের প্রথম উল্লেখযোগ্য রাজা ছিলেন প্রথম নাগভট্ট (725-40 খ্রিঃ)

(66) প্রতিহার বংশের শ্রেষ্ঠ রাজা ছিলেন প্রথম ভোজ বা মিহিরভোজ।

(67)  পাল বংশের প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন গোপাল।

(68) ধর্মপাল মগধে "বিক্রমশীলা বিহার নামক বৌদ্ধ মঠ স্থাপন করেন।

(69) ধর্মপালের দ্বিতীয় নাম ছিল 'বিক্রমশীল'।

(70) পাল বংশের সর্বশ্রেষ্ঠ রাজা ছিলেন ধর্মপালের পুত্র 'দেবপাল।

(71) পালবংশের শেষ শক্তিশালী রাজা ছিলেন রামপাল।

( 72) কৈবর্ত বিদ্রোহের নায়ক ছিলেন দিব্য।

(73) উত্তরবঙ্গের কৈবর্ত্য বিদ্রোহ পালরাজ রামপাল প্রতিহত করেন।

(74) বাংলার সেন বংশের প্রকৃত প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন হেমন্ত সেন।

(75) সেন বংশের প্রথম স্বাধীন রাজা ছিলেন বিজয় সেন।

(76) বিজয় সেনের দুটি রাজধানী ছিল পশ্চিমবঙ্গের বিজয়পুর ও পূর্ববঙ্গের বিক্রমপুর।

(77) 'বল্লাল চরিত নামক গ্রন্থ থেকে বল্লাল সেনের মগধ ও মিথিলা জয়ের সম্পর্কে জানা যায়।

(78) 'দানসাগর ও 'অদ্ভুত সাগর নামক গ্রন্থদুটির রচয়িতা হলেন বল্লাল সেন।

(79) বাংলায় কৌলিন্য প্রথার প্রবর্তক ছিলেন বল্লাল সেন।

(80) সেন বংশের শেষ রাজা ছিলেন লক্ষ্মণ সেন।

(81) কুতুবউদ্দিনের সেনাপতি ইখতিয়ার উদ্দিন বিন বখতিয়ার খিলজী 1197 খ্রিঃ লক্ষ্মণ সেনের রাজধানী
নদীয়া আক্রমণ করেন।

(82) পাল রাজত্বকালে 'চর্যাপদ রচিত হয়।

(83) বিহারে ওদন্তপুরী বিশ্ববিদ্যালয় ধর্মপাল প্রতিষ্ঠা করেন।

(84) পালযুগে চক্রপাণি 'চিকিৎসা সংগ্রহ', 'আয়ুর্বেদ-দীপিকা' প্রভৃতি গ্রন্থ রচনা করেন।

(85)অতীশ দীপঙ্কর ছিলেন বিক্রমশীলা মহাবিহারের অধ্যক্ষ।

(86)পালযুগে পোড়ামাটির শিল্প ছিল জনপ্রিয়।

(87)লক্ষ্মণ সেনের সভাকবিদের মধ্যে শ্রেষ্ঠ ছিলেন জয়দেব।

(88)জয়দেব রচিত গীতগোবিন্দ' বাংলা সাহিত্যের অমূল্য সম্পদ।

(89) বাতাপির চালুক্যগণ নিজেদের হরিতির পুত্র' বলে অভিহিত করতেন।

(90) চালুক্য বংশের যথার্থ প্রতিষ্ঠাতা হলেন প্রথম পুলকেশী।

(91) দ্বিতীয় পুলকেশী ছিলেন চালুক্য বংশের সর্বশ্রেষ্ঠ সম্রাট।

(92) রবিকীর্তি রচিত আইহোল প্রশাস্তি থেকে দ্বিতীয় পুলকেশীর কৃতিত্বের কথা জানা যায়।

(93) নরসিংহবর্মনের আমলে 'মহাবলীপুরমের বিখ্যাত রথ ও বহু মন্দির তৈরি করা হয়।

(94) পল্লব বংশের পরবর্তী উল্লেখযোগ্য রাজা দ্বিতীয় নন্দীবর্মন 'পল্লবমল্লনামেও পরিচিত ছিলেন।

(95) পল্লব বংশের শেষ রাজা ছিলেন অপরাজিত।

(96) চোল রাজ্যের প্রথম ঐতিহাসিক রাজা ছিলেন কারিকল।

(97) তাঞ্জোর ছিল চোল রাজ্যের রাজধানী।

(98) চোলরাজ্যের অন্যতম শ্রেঠ  রাজা ছিলেন প্রথম রাজরাজ।

(99) চোল সামরিক শক্তির প্রধান অঙ্গ নৌ-শক্তির প্রতিষ্ঠা প্রথম রাজরাজ-এর অন্যতম কৃতিত্ব।

(100) তাঞ্জোরের রাজরাজের মন্দিরটি প্রথম রাজরাজ-এর কীর্তি।


উপরের প্রশ্ন -উত্তরগুলির PDF ডাউনলোড করতে নীচের লিংক ক্লিক করুন 


CLICK HERE



কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন