GENERAL SCIENCE ON HUMAN BODY IN BENGALI
মানবদেহের জিকে
একনজরে মানবদেহ / মানবদেহ সম্পর্কে সাধারন জ্ঞান নিয়ে আলোচনা করা হয়েছ । কারণ যেকোন পরীক্ষাতে মানব শরীর সংক্রান্ত্র প্রশ্ন ও উত্তর আসে।
মানবদেহে বিভিন্ন অঙ্গের সংখ্যা
হাড় সংখ্যা - 206
পেশী সংখ্যা - 639
কিডনি সংখ্যা - 2
দুধের দাঁতের সংখ্যা - 20
পাঁজর সংখ্যা - 24 (12 জোড়া)
হৃদয়ে প্রকোষ্ঠ সংখ্যা - 4
স্বাভাবিক রক্তচাপ - 120 - 80
রক্তের pH - 7.4
মেরুদন্ডে মেরুদন্ডের সংখ্যা - 33
মাঝারি কানের হাড়ের সংখ্যা - 6
মুখে হাড় সংখ্যা - 14
স্কাল মধ্যে হাড় সংখ্যা - 22
বুকে হাড় সংখ্যা - 25
প্রতিটি কানের হাড় সংখ্যা - 3
মানুষের বাহুতে পেশী সংখ্যা - 72
বৃহত্তম অঙ্গ - চামড়া
বৃহত্তম গ্রন্থি - লিভার
ছোট কোষ - রক্তের কোষ
বৃহত্তম কোষ - ডিম সেল (ডিম্ব)
ছোট হাড় - স্টেপিস
প্রথম স্থানান্তরিত অঙ্গ - হৃদয়
ছোট অন্ত্রের গড় দৈর্ঘ্য - 7 মি
বৃহৎ অন্ত্রের গড় দৈর্ঘ্য - 1.5 মি
নতুন জন্মের শিশুর গড় ওজনের - 2.6 কেজি।
এক মিনিটের মধ্যে পালস হার - 72 বার
শারীরিক তাপমাত্রা - 36.9 সি (98.4 F)
গড় রক্তের পরিমাণ - 4-5 লিটার
RBC- এর গড় জীবন - 120 দিন
গর্ভাবস্থার সময় - 280 দিন
মানব পায়ে হাড় সংখ্যা - 33
বৃহত্তম কোষ - স্নায়ু কোষ
মস্তিষ্কের বৃহত্তম অংশ - সেরিব্রাম
বৃহত্তম ও শক্তিশালী হাড় - Femur
ছোটো পেশী - স্ট্যাপিডিয়াস (মধ্যম কান)
মানব কোষে ক্রোমোজোমের সংখ্যা - 46 /23 জোড়া
নবজাত শিশুর হাড় সংখ্যা - 300
বৃহত্তম পেশী - বাটক (Gluteus ম্যাক্সিমাস)
মানবদেহের সবচেয়ে ছোট ও বড়
★সবচেয়ে বড় অস্থি = ফিমার
★সবচেয়ে ছোট অস্থি = স্টেপিস
★সবচেয়ে বড় পেশি = সারটোরিয়াস
★সবচেয়ে ছোট পেশি = স্টেপিডিয়াস
★সবচেয়ে বড় গ্রন্থি = যকৃত
★সবচেয়ে ছোট গ্রন্থি = পিট্যুইটারি
★সবচেয়ে বড় কোষ = নিউরণ
★আকারে সবচেয়ে বড় রক্তকণিকা = শ্বেত
রক্তকণিকা
★সবচেয়ে ছোট রক্তকণিকা = অণুচক্রিকা
★সবচেয়ে বড় করোটিক স্নায়ু =
ট্রাইজেমিনাল
★সবচেয়ে ছোট করোটিক স্নায়ু =
অলফ্যাক্টরি
★সবচেয়ে বিস্তৃত করোটিক স্নায়ু = ভ্যাগাস
★ক্ষুধার্ত স্নায়ু = ভ্যাগাস
★সিমপ্যাথেটিক স্নায়ু = থোরাসিক-
লাম্বার নার্ভ
★প্যারাসিমপ্যাথেটিক স্নায়ু = করোটিক
স্নায়ু
মানব দেহ সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নোত্তরের পিডিএফ
1. হাড় ও দাঁতকে মজবুত করে- ফসফরাস।
2. অতিরিক্ত খাদ্য থেকে লিভাৱে সঞ্চিত সুগার হল- গ্লাইকোজেন।
3.মানুষের গায়ের রং যে উপাদানের উপর নির্ভর করে মেলানিন।
4. দেহের সর্বাপেক্ষা সুদৃঢ় কলা- অস্থি।
5. হিমোগ্লোবিন যে জাতীয় পদার্থ- প্রোটিন ।
6. মানবদেহে শক্তি উৎপাদনের প্রধান উৎস- শ্বসন।
7. যে জারক রস পাকস্থলীতে দুগ্ধ জমাট বাঁধায়- রেনিন।
8. মানবদেহের সবচেয়ে লম্বা অস্থির নাম- ফিমার।
9. অস্থি যে আবরণ দ্বারা আবৃত থাকে তাকে বলে- পেরিটোনিয়াম।
10. মানবদেহে মস্তিষ্কে শব্দের স্থায়িত্বকাল- 0.1 সেকেন্ড।
11. চোখের জলের উৎস ল্যাক্রিমাল গ্রন্থি।
12.যে গ্রন্থিকে অন্তঃক্ষরা 'সুইচ বোর্ড' নামে অভিহিত করা হয়- পিটুইটারী।
13. মানবদেহে শতকরা যত ভাগ খনিজ লবণ থাকে- 4%।
14. মানবদেহে অত্যাবশ্যকীয় এমিনো এসিড- ফিনাইল এলানিন।
15. নিউমোনিয়া রোগে আক্রান্ত হয় মানবদেহের ফুসফুস।
16. নার্ভ সিস্টেমের স্ট্রাকচারাল এবং ফাংশনাল ইউনিটকে বলে- নিউরন।
17. হৃদপিণ্ডের গতি নির্ণায়ক যন্ত্র- কার্ডিওগ্রাফ।
18. অগ্ন্যাশয় থেকে নির্গত চিনির বিপাক নিয়ন্ত্রণকারী হরমোন ইনসুলিন।
19. বিলিরুবিন তৈরি হয় প্লীহায়।
20. মানুষের রক্তের PH 7.4
20. বহুমূত্র রোগে যে হরমোনের দরকার- ইনসুলিন।
21. মানুষের হৃৎপিণ্ডে যতটি প্রকোষ্ঠ থাকে- 4টি।
22. আমাদের দেহকোষ রক্ত হতে গ্রহণ করে অক্সিজেন ও গ্লুকোজ।
23. Spinal nerve- 31 জোড়া।
24. রক্ত জমাট বাধায় যে ধাতুর আয়ন সাহায্য করে- ক্যালসিয়াম।
25. Ovary শরীরের যে অংশে অবস্থিত তলপেটে।
26. একজন সাধারণ মানুষের দেহে মোট হাড় থাকে- 206 ।
27. মানব দেহের মৌলিক ইউনিটের নাম- কোষ।
28.ডায়াবেটিস (Diabetes) রোগ হয় - ইনসুলিনের অভাবে।
29. মানুষের স্পাইনাল কর্ডের দৈর্ঘ্য 18 ইঞ্চি (প্রায়)।
30. মানুষের হৃৎপিণ্ডে প্রকোেষ্ঠ থাকে- চারটি।
31. মানবদেহের স্বাভাবিক তাপমাত্রা 98.4° ফা.।
32. মানবদেহে প্রতিদিন জলের প্রয়োজন- 4-5 লিটার।
33. পূর্ণবয়স্ক ব্যক্তির হৃৎপিণ্ডের ওজন- 300 গ্রাম।
34. Acid base balance বৃক্কের যে অংশের কাজ- Proximal tubule |
35. পূর্ণ বয়স্ক ব্যক্তির শরীরে Amino Acid-এর সংখ্যা- 20 টি।
36. সাধারণত রোগীর pulse palpate পরীক্ষা করার জন্য ধমনী- Radial artery
37. মানবদেহে হাড় ও দাঁত গঠন করে যে খনিজ লবণ-ফসফরাস।
38. মানবদেহের প্রতিটি কোষে যত জোড়া ক্রোমোজোম আছে- 23 ।
39. মূত্রের রং হলুদ হওয়ার জন্য দায়ী বস্তু হলো- ইউরোক্রোম।
40. ইনসুলিন নিঃসৃত হয় যে স্থান থেকে- অগ্ন্যাশয় থেকে।
41. হিমোগ্লোবিনের কাজ- অক্সিজেন পরিবহন করা।
42. একজন পূর্ণবয়স্ক মানুষের দেহে রক্ত থাকে- 5-6 লিটার।
43. পূর্ণাঙ্গ ব্যক্তির ফুসফুসের বায়ু ধারণ ক্ষমতা- 6 লিটার।
44. মানুষের রক্তে যত ধরনের রক্ত কণিকা আছে- 3 প্রকার।
45. লোহিত কণিকার আয়ুষ্কাল- 120 দিন।
46. করোটিতে অস্থি থাকে- 29 ।
47. মানুষের শরীরের সর্ববৃহৎ গ্রন্থি যকৃত।
48. আমাদের শরীরের কোনো স্থানে কেটে গেলে রক্তের যে উপাদানটি রক্ত জমাট বাঁধতে
সাহায্য করে ফাইব্রিনোজেন।
49. গর্ভকালীন সময়ের বিস্তৃতি হলো 270-280 দিন।
50. সিস্টোলিক চাপ বলতে বুঝায় হৃৎপিণ্ডের সংকোচন চাপ।
51. রক্তশূন্যতা বলতে বুঝায়- রক্তে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ হ্রাস পাওয়া।
52. মানবদেহে জলের পরিমাণ 70%।
53. রক্তে হিমোগ্লোবিন থাকে- লোহিত রক্ত কণিকায়।
54. পশ্চাৎ মস্তিষ্কের অংশ নয়- হাইপোথ্যালামাস।
55. মানুষের রক্তে শ্বেত কণিকা ও লোহিত কণিকার অনুপাত- 1:1
56. রক্ত জমাট বাঁধার জন্য যেটির প্রয়োজন নেই- হরমোন।
57. ডায়াস্টোল বলতে বোঝায় হৃৎপিণ্ডের প্রসারণ।
58. শরীর হতে বর্জ্য পদার্থ ইউরিয়া বের করে দেয়- কিডনি।
59. খাদ্যের যে উপাদান রক্তের হিমোগ্লোবিন তৈরিতে সাহায্য করে- আমিষ।
60.যে রক্ত গ্রুপকে সর্বজনীন গ্রহীতা বলা হয়- AB ।
61. মানুষের লালারসে যে এনজাইমটি থাকে- টায়ালিন।
62. মানুষ নিঃশ্বাসের সাথে ত্যাগ করে- কার্বন-ডাই-অক্সাইড।
63. যে রক্ত গ্রুপকে সর্বজনীন দাতা বলা হয়- O গ্রুপ।
64. ফুসফুসে বায়ুর প্রবেশকে বলা হয়- প্রশ্বাস।
65.যে রাসায়নিক পদার্থ রক্তনালীর সংকোচন করে- সেরোটোনিন।
67. স্ট্রোক শরীরের যে অংশের রোগ- মস্তিষ্ক।
68. চিন্তার সঙ্গে মস্তিষ্কের যে অংশের সম্পর্ক, তাকে বলা হয়- সেরিব্রাম।
69.b মানবদেহের সর্ববৃহৎ অঙ্গ- ত্বক।
70. দেহের কোন অংশ কেটে গেলে রক্ত জমাট বাঁধতে সাহায্য করে অনুচক্রিকা।
71. ফাইব্রিনোজেন যেখানে তৈরি হয়- যকৃত।
72. দেহের ভারসাম্য রক্ষাকারী অঙ্গ- ইউট্রিকুলাস।
73. সংকটকালীন বা আপদকালীন হরমোন- অ্যাডরিনালিন।
74. মানবদেহ গঠনে যে উপাদানের প্রয়োজন সবচেয়ে বেশি প্রোটিন ।
75. ফিবুলা দেখতে যার মত- দীর্ঘ ষষ্টির মত।
76. নাড়ীর স্পন্দন প্রবাহিত হয়- ধমনির ভেতর দিয়ে।
78. রক্তশূন্যতা হলে চুপসে যায় শিরা।
79. মস্তিষ্কের সমস্ত ক্রিয়াকলাপের কেন্দ্রস্থল- সেরিব্রাম।
80. শ্রবণ ছাড়াও কানের অন্যতম কাজ হলো দেহের ভারসাম্য রক্ষা করা।
81. প্রোটিন পরিপাক শুরু হয় পাকস্থলীতে।
82. হৃদপিণ্ডের স্তর নয়- পেরিকার্ডিয়াম।
83. মানবদেহের ১২তম করোটিক স্নায়ুর নাম হাইপোগ্লসাল।
84. ইনসুলিন প্রথম যে দেশে আবিষ্কৃত হয়- 1922 সালে জার্মানিতে।
85. হিমোগ্লোবিনের কাজ হলো- অক্সিজেন ও কার্বন-ডাই-অক্সাইড বহন করা।
86. দেহের অভ্যন্তরে রক্ত জমাট বাঁধে না- রক্তে হেপারিন থাকায়।
87. মানবদেহে মোট কশেরুকার সংখ্যা- 33টি।
88. মানুষের মেরুদন্ডে যতটি অস্থির সমন্বয়ে গঠিত- 33 টি।
89. অস্থি ও দাঁত গঠনে সহায়তা করে- ক্যালসিয়াম ও ফসফরাস।
90. রক্তের লোহিত কণিকা তৈরি হয়- লোহিত অস্থিমজ্জায়।
91. দেহের সবচেয়ে কঠিন অংশের নাম- এনামেল।
92. নখ বা চুল কাটলে আমরা ব্যথা পাই না কারণ- এদের মধ্যে কোন স্নায়ু নেই।
93. বিপাকীয় ক্ষতিকর বর্জ্য পদার্থ অপসারণ প্রক্রিয়াকে বলে- রেচন।
94. একটি পূর্ণাঙ্গ স্নায়ুকোষকে বলা হয়- নিউরন।
95. হাইপোগ্লাইসেমিয়া যার অভাবে হয় রক্তের গ্লুকোজ।
96. মানবদেহে রাসায়নিক দূত হিসেবে কাজ করে- হরমোন।
97. হৃৎপিণ্ডের প্রকোষ্ঠের প্রসারণকে বলা হয়- ডায়াস্টোল।
98. মূত্রে ইউরিক এসিডের পরিমাণ 0.05%।
99. Small intestine এর দৈর্ঘ্য- 6 মিটার।
100. এনজাইম যা দিয়ে তৈরি হয়- প্রোটিন ।
101. দাড়ি গোঁফ গজায়- টেসটোস্টেরন হরমোনের জন্য।
102. ইনসুলিন নিঃসরণকারী গ্রন্থির নাম হলো আইলেটস অব ল্যাঙ্গারহ্যান্স।
103. যে ব্লাড গ্রুপধারী সব গ্রুপকে রক্ত দিতে পারে-
104. পিত্তের বর্ণের জন্য দায়ী বিলিরুবিন।
105. রক্তের যে কণিকা বৃদ্ধি পেলে ব্লাড ক্যান্সার হয়- শ্বেত কণিকা।
106. ভয় পেলে গায়ের লোম খাড়া হয় যে হরমোনের প্রভাবে- অ্যাডরেনালিন।
107. রক্তে শ্বেতকণিকা কোষ বেড়ে যাওয়াকে বলে- লিউকোমিয়া।
108. যেটিকে মস্তিষ্কের 'Relay station' বলা হয়- থ্যালামাস।
109. লিভারের গ্লাইকোজেনকে ভেঙ্গে রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা বৃদ্ধি করে- গ্লুকাগন।
110. একটি উৎসেচক যা শর্করা ও আমিষ উভয়কে পরিপাক করে- পেপসিন।
111. নিউরন যে ধরনের টিস্যু- রূপান্তরিত আবরণী টিস্যু।
112. মস্তিষ্ক যে তন্ত্রের অঙ্গ- স্নায়ুতন্ত্রের।
113. হৃৎপিণ্ডকে আবৃতকারী পর্দার নাম- পেরিকার্ডিয়াম।
114. একজন মানুষের দেহে রক্তের পরিমাণ- 7% of body's weight
115. মানুষের করোটিক স্নায়ুর সংখ্যা- 24টি।
116. দুশ্চিন্তায় স্নায়ুতন্ত্র থেকে যে প্রোটিন উৎপন্ন হয় অ্যাড্রেনালিন।
117. মানুষের দুধ দাঁত থাকে- 20টি।
118. একটি রক্তের রিপোর্ট-এর মধ্যে যেটি বেশি থাকা ভালো হিমোগ্লোবিন।
119. পেপটিক আলসার রোগ নির্ণয়ে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পরীক্ষা- এন্ডোসকপি।
120. যে হরমোন রক্তে ক্যালসিয়াম নিয়ন্ত্রণ করে থাইরোক্যালসিটোননিন।
121. চোখের যে অঙ্গ আলোক শক্তিকে তড়িৎ শক্তিতে পরিণত করে- রেটিনা।
122. রক্তে প্রোটিনের হার 55%।
123. হার্ট সাউন্ড যত ধরনের চার ধরনের।
124.খাদ্যবস্তুকে পিচ্ছিল করে টায়ালিন।
125. আমিষ পরিপাক হয়ে যা হয়- এমাইনো এসিড।
126. ডাক্তার রোগীর নাড়ী দেখার সময় প্রকৃতপক্ষে যা দেখেন- ধমনীর স্পন্দন।
127. পূর্ণবয়স্ক সুস্থ ব্যক্তির গড় নাড়ির স্পন্দন- 2 ।
128. মানুষের করোটিতে অস্থি আছে- 29টি।
130. মানুষের হাত ও পায়ের ফ্যালাঞ্জেসে মোট অস্থি থাকে- 56 টি।
131. মানবদেহের ট্রাকিয়া যতটি তরুণাস্থি দ্বারা নির্মিত- 16- 20 ।
132. যে হরমোন প্রোটিন জাতীয় খাদ্যের শোষণ নিয়ন্ত্রণ করে- থাইরক্সিন।
133. মানুষের দাঁতের প্রকারভেদ- 4টি।
134. মানবদেহের জৈব রসায়নাগার- লিভার।
135. যে হরমোনটি মানুষের ডিম্বাশয় থেকে নিঃসৃত হয়- প্রোজেস্টেরন ।
136. মানবদেহে অ্যাডরিনাল গ্রন্থির অবস্থান বৃক্কের উপরি ভাগে।
137. মানুষের যকৃতের ওজন- 1.5 থেকে 2 কেজি।
138. মানুষের স্যাক্রাল কশেরুকা- 5টি।
139. মানবদেহের সবচাইতে বড় গ্রন্থির নাম- যকৃত।
140. মানুষের অক্ষীয় কঙ্কালতন্ত্র যতটি হাড় নিয়ে গঠিত- 40 ।
141. চোখের বিভিন্ন অংশের পুষ্টি যোগায়- কোরয়েড।
142. সপ্তম করোটিক স্নায়ুকে বলা হয়- ফ্যাসিয়াল।
143. মানবদেহের দীর্ঘতম কোষ- স্নায়ুকোষ।
145. মানবদেহের জিহবায় যে স্নায়ু বিস্তার লাভ করে- গ্লসোফ্যারিঞ্জিয়াল।
146. মানবদেহের স্যাকরাল অস্থি- 5টি।
147. মানুষের বক্ষদেশীয় কশেরুকা- 12টি।
148. মানব মেরুদণ্ডে গ্রীবাদেশীয় কশেরুকা- 7টি।
149. মানুষের মেরুদণ্ডে হাড়ের সংখ্যা- 33টি।
150. যে তন্ত্রে রেনিন নামক এনজাইম এর উপস্থিতি থাকে- লসিকা সংবহন।
151. ডায়াবেটিস রোগীর দেহে ইনসুলিন দেওয়া হয় গ্লুকোজের পরিপাক নিয়ন্ত্রণের জন্য।
152. রক্তপাত বন্ধে কার্যকর থ্রন্থিন।
153. মেরুদণ্ডী প্রাণীর হিমোগ্লোবিন থাকে- লোহিত কণিকায়।
154. মূত্র উৎপাদন এর একক- নেফ্রন।
155. মানুষের একটি বৃদ্ধে নেফ্রনের সংখ্যা- 10-12 লক্ষ।
156. মানব দেহের সুষুষ্মা স্নায়ুর সংখ্যা- 31 জোড়া।
157. যে করোটিক স্নায়ু স্বাদ গ্রহণের কাজে সাহায্য করে ফেসিয়াল।
158. আমাদের শরীরে মেরু স্নায়ুর সংখ্যা হচ্ছে- 31 জোড়া।
159. যার মাধ্যমে পেশিগুলো অস্থির সাথে সংযুক্ত থাকে- লিগামেন্ট।
160. মাতৃদেহে দুগ্ধ ক্ষরণ নিয়ন্ত্রণ করে যে হরমোন প্রোল্যাকটিন।
161. সন্তান প্রসবের সময় জরায়ুর পেশী সংকোচন করে- অক্সিটোসিন।
162. পিউপিল যার অংশ- আইরিস।
163. চোখের জলে যে এনজাইম থাকে- লাইসোজাইম।
আগামীকাল ( 02/07/22) PDF ডাউনলোড করা যাবে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন